শিরোনাম
তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে পুনাকের বার্ষিক বনভোজন উদযাপন জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত জৈন্তাপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী’র স্টল পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান  রাষ্ট্র ও সমাজের কল্যাণে ইমামগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন-জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান ছাতকে সেবা ব্লাড ফাউন্ডেশন ইসলামপুর ইউপি’র উদ্যোগে ঈদ সামগ্রী বিতরণ ৮৮,০০০ টাকার জাল নোটসহ চুনারুঘাটের ‘জামাল মিয়া’ গ্রেফতার বছর ঘুরে আইলো আবার ‘বৈশাখ’ জৈন্তাপুর প্রবাসী গ্রুপ কাতার শাখার ঈদ আনন্দ ভ্রমণ বিশারকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের কমিটি গঠন আবুল কালাম আহবায়ক, ফিরোজ সদস্য সচিব
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪৪ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

তাহিরপুরে পশুর হাটে ক্রেতা বেশী, পশু কম

Coder Boss / ১০৫১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০২০

 

সোহেল আহমদ সাজু, তাহিরপুর প্রতিনিধিঃ

ঈদ-উল-আযহার আর মাত্র ৮ দিন বাকি। কিন্তু সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে এখনও জমে ওঠেনি কোরবানির পশুর হাট। হাটে কোরবানির পশুর তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম। হাটে ক্রেতা কম থাকলেও দাম কমাচ্ছেন না বিক্রেতারা। আর বেশী দামে পশু ক্রয়ও করছেন না ক্রেতারা।
এবার একদিকে করোনা অন্যদিকে বন্যা সব মিলিয়ে পশুর হাট খুব মান্দা। এ বছর উপজেলা প্রশাসন থেকে উপজেলার আনোয়াপুর বাজারে একটি পশুর হাটের চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ইজারাকৃত হাট বাদাঘাট সহ ছোট-বড় কয়েকটি হাটে কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে। এসব হাটে উপজেলা প্রশাসনের নেই নজরধারী। মানা হচ্ছে না সরকারি নির্দেশনা। বৃহস্পতিবার বাদাঘাট বাজারে এসব চিত্র দেখা গেছে।
সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মধ্যে সবছেয়ে বড় অস্থায়ী পশুর হাট বাদাঘাট বাজারে বসে। এ বাজারে সব সময় এমনিতেই পশুর হাট জমজমাট থাকে। আর কোরবানির ঈদের আগে হাটের কোথাও তিল ধারণের জায়গা থাকে না। ঈদের আগে মাইকে ঘোষনা দিয়ে বাজার নির্দিষ্ট জায়গা ছেড়ে দিয়ে বাদাঘাট পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পশুর হাট বসে। কিন্তু এবার করোনা ভাইরাস আর তৃতীয় দফা বন্যার প্রভাবে বাদাঘাট বাজারের অস্থায়ী পশুর হাটের চিত্র পাল্টে গেছে। বাজারে প্রচুর পরিমাণ পশু উঠলেও ক্রেতার সংখ্যা কম। তবে এমন অবস্থাতেও পশুর দাম ছাড়ছেন না বিক্রেতারা। ধারণা করা হচ্ছে, এবার অনেকেই কোরবানি দিবেন না। অর্থাভাবে একক কোরবানির সংখ্যা কম হবে। অংশিদারিত্বের কোরবানি বেশী হবে।
বানিয়াগাও গ্রামের বেপারী নুর মিয়া তালুকদার বলেন, ৪টি ষাঁড় নিয়ে এক সপ্তাহ ধরে ঘুরতেছি। কিন্তু ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় বিক্রি করতে পারছি না। ক্রেতারা গরুর যে দাম বলেন, তার চেয়ে বেশী মূল্যে ক্রয় করা।
টেটিয়াপাড়ার বেপারী সিরাজ মিয়া বলেন, বাজারে প্রচুর গরু আছে, কিন্তু ক্রেতা কম থাকায় এখন পর্যন্ত তেমন গরু বিক্রি হচ্ছে না। এ বছর করোনা আর বন্যায় গরু ব্যাবসায়ীদের মাথায় হাত।
বাদাঘাটবাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদ ও ইজারাদার মো. মাসুক মিয়া বলেন, করোনা আর বন্যার প্রভাবে এবার হাটের অবস্থা খুবই খারাপ। হাটে পশু আছে, কিন্তু ক্রেতা নাই। তিনি বলেন, এবার বাজার ডাকের টাকা উঠবে কি না সন্দেহ আছে।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পদ্মাসন সিংহ বলেন, এ বছর একদিকে করোনা অন্যদিকে বন্যার কারণে হাটে পশু কম বিক্রি হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন