হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি --
হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার বিভিন্ন এলাকার দোকানের পেছনে বাজারের অলি গলির ফাঁকা জায়গায় , মিনি চায়ের দোকানে শরীফ উদ্দিন রোডের আদার বাড়ি ব্রীজের কাছে দোকান এবং ফাঁকা জায়গায়, নতুন বাজারের সুফিয়া মতিন মহিলা কলেজ রোডের কিছু দোকানে কেরাম বোর্ড এবং মোবাইলে লুডু খেলা হয়।
এতে করে বিপথগামী হচ্ছে উঠতি বয়সের যুব সমাজ, চুরি, ডাকাতি, মাদক সহ নানান অপকর্মে লিপ্ত হচ্ছে উঠতি বয়সের যুব সমাজ সহ স্কুল কলেজের ছাত্র, টমটম, মিশুক এবং রিকশা ড্রাইভার সহ বাবা মায়ের বেকার সন্তানরা।
সচেতন মহলের সাথে কথা বললে তারা জানান প্রতি মাসে আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত হয়, এতে সকল এলাকার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো নিয়ে সাংবাদিক প্রাশাসন, জনপ্রতিনিধি গন, সহ সকলেই আলোচনা করেন,
প্রতি ইউনিয়নে বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত হয় এত সব বুঝানোর পরেও সকলের চোখ ফাঁকি দিয়ে অনেক যুবক বিপথগামী হচ্ছে সকলের অজান্তেই।
যার প্রভাব পড়ছে অধিকাংশ পরিবারে, অনেক অভি ভাবক গন নিজের সন্তানের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন।
নিজের সন্তানের প্রতি অভিভাবক গনকে আরও দায়িত্ব বান এবং প্রশাসন কে আরও কঠোর ভুমিকা নিতে হবে বলে মনে করেন সচেতন মহল।
কয়েক জন উঠতি বয়সের যুবকদের সাথে কথা বললে তারা বলে প্রথমে খাবারের জিনিস পত্র দিয়ে খেলতাম ধীরে ধীরে টাকা দিয়ে খেলা শুরু করি। এখন সর্ব শান্ত। অনেক ঋণগ্রস্ত আছে বলে ও জানিয়েছে তারা।
এই বিষয়ে বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ এমরান হোসেন বলেন আমি সারা দিন সকল বিষয় নিয়ে নিজে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি, বানিয়াচং থানা এলাকার যে কোন অপকর্মের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে সর্বদা তৎপরতা অবলম্বন করি।
যে কোন এলাকার মাদক, জুয়া, অন্যায়, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিভাবক গন সহ সচেতন মহলকে পুলিশের কাজে সঠিক এবং
অপকর্মে সম্পৃক্ত ব্যাক্তিদের স্পষ্ট তালিকা গোপনে সরবরাহ করে তথ্য প্রদান করে পুলিশের কাজে সহযোগিতা প্রদান করার আহ্বান জানিয়েছেন ওসি এমরান হোসেন।