এম. এম আতিকুর রহমান ঃ
শাইখুল হাদীস আল্লামা শাহ আহমদ শফী (রহঃ) ও কাঞ্চনপুর মুরদেগানের রুহের মাগফিরাত কামনায় এবং শাইখুল হাদীস আল্লামা খলিলুর রহমান হামিদী পীর সাহেব বরুণীর সুস্থতা কামনায় "কাঞ্চনপুর উলামায়ে কেরাম পরিষদ" এর উদ্দোগে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতির বক্তব্য রাখেন উক্ত পরিষদের সভাপতি প্রিন্সিপাল মুফতি জিয়াউল হক কাঞ্চনপুরী। উপদেষ্টা হিসাবে বক্তব্য রাখেন বড়লেখা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মু্ফতি রুহুল আমিন কাঞ্চনপুরী।
বক্তব্য রাখেন মাওঃ আজির উদ্দিন, মাওঃ বদরুল হক। পরিচালনা করেন ক্বারী মাহমুদুল হাসান জাকারিয়া। এছাড়াও উপস্হিত ছিলেন মাওঃ সেলিম আহমদ, মাওঃ ইকবাল কাসেমী, মাওঃ মারুফ আহমদ আরিফী, মাওঃ সামছুল ইসলাম, ক্বারী সজিব আহমদ, ক্বারী নুরুজ্জামান ইমন, ক্বারী উবায়দুল হক, ক্বারী নুরিফুল ইসলাম, মাওঃ জিয়াউদ্দীন রুবেল সহ অনেক উলামায়ে কেরাম। এছাড়াও আসার মিয়া, গিয়াস উদ্দিন, সিরাজ উদ্দিন, কুটুসান মিয়া, ছালু মিয়া মেম্বার সহ অনেক মুরব্বিগন, যুবসমাজ ও এলাকার সর্বস্হরের জনসাধারণ উপস্হিত ছিলেন।
অত্র পরিষদের সভাপতি প্রিন্সিপাল মু্ফতি জিয়াউল হক বলেন, বর্তমান সময়ে জাতির ক্লান্তিলগ্নে সকল উলামাগন ঐক্যবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন। পরকালীন জবাবদিহিতার ভয় অন্তরে সঞ্চার না হলে একটি জাতি দুর্নীতি মুক্ত হতে পারে না। এই তাকওয়াহ বা আল্লাহভীতি না থাকার কারনে বতর্মান সময়ে দুর্নীতি, শোষন, নিপিড়ন,ধর্ষণ, নৈরাজ্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসব থেকে উত্তরণ হতে হলে হক্কানী উলামাগনের সংস্পর্শে থাকতে হবে এবং উলামাগনকে সংসদে পাঠাতে হবে। সর্বপরি সিলেট এম সি কলেজে মায়ের জাতি এক গৃহবধুকে গনধর্ষণকারীদের কে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি প্রয়োগ করতে সরকারের প্রতি আহবান জানান।
পরিশেষে দেশ বিদেশের জিন্দা মুর্দা সকলের জন্য বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওঃ মু্ফতি রুহুল আমিন।