শিরোনাম
শ্রীমঙ্গলে ১৯৮৬ সালের এসএসসি ব্যাচের ঈদ সামগ্রী বিতরণ মনপুরা কলাতলী শাখা সিডিপিএস ভোলা জেলা চর উন্নয়ন বসতি প্রকল্প বিনামূল্যে গবাদি পশুর ভ্যাকসিন বিতরণ করা হয় বরগুনায জমি নিয়ে বিরোধের জন্য মামলার বাদির মামার উপরে হামলা বেতন বৃদ্ধির দাবিতে মহাসড়কে শ্রমিকদের বিক্ষোভ রমজানে এতেকাফের ফজিলত অসহায়-বিপদগ্রস্তদের পাশে ‘হাজীপুর সোসাইটি কুলাউড়া’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগদান করছেন হবিগঞ্জের ‘শাওন’ কুমিল্লায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জের ছাতক থানার দোলার বাজার জটি গ্রামের তুমুল সংঘর্ষ ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে পঞ্চদশ সমাজ কল্যাণ সংস্হার আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:৫৭ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

ঘূর্ণিঝড়ের ইযাসের প্রভাব সাতক্ষীরায় নদীর বাঁধ ভেঙ্গে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত

Coder Boss / ১৮৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৬ মে, ২০২১

শেখ অাবুমুছা সাতক্ষীরা থেকে

ঘুর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার উপকুলীয় অঞ্চলের নদীগুলোর প্রবল জোয়ারে বুধবার দুপুরে গাবুরা ইউনিয়নের জেলেখালি ও নাপিতখালিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লারিত হয়েছে। একই সময়ে বুড়িগোয়ালিনি ইউনিয়নের দাতিনাখালি গ্রামের চেয়ারম্যান মোড়ের বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে। ভেটখালির শেখপাড়া জামে মসজিদের পাশে ও নূরনগরের কুলতলী এলাকার বেড়িবাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে।

এ ছাড়া ও কালীগঞ্জ উপজেলার কাকশিয়ালী নদীর পূর্ব নারায়ণপুরের জব্বারের ঘের নামক স্থানে বেড়ি বাঁধ ভেঙে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বাস টার্মিনালসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চণ জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। ভাঙনের ফলে কপোতাক্ষের পানিতে আশাশুনি উপজেলার কুড়িকাহনিয়া লঞ্চঘাট, হরিশখালি, রুইয়ার বিল, সুভদ্রকাটিসহ কয়েকটি গ্রাম ছয়লাব হয়ে গেছে। আশাশুনি সদরের দয়ারঘাট ও বলাবাড়িয়ায় বেড়িবাঁধ উপচে পানি বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে কয়েক হাজার বিঘার ফসলের খেত ও চিংড়ি ঘের ভেসে গেছে।

এ ছাড়া সুন্দরবন সংলগ্ন শ্যামনগর ও আশাশুনির উপকুলীয় বাঁধ উপচে পানি লোকালয়ে প্রবেশ করেছে। কয়েকটি স্থানে বেড়িবাঁধের অংশ বিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় গ্রামবাসি মাটি ও বালির বস্তা ফেলে বাঁধ রক্ষার চেষ্টা করছেন। জোয়ারের পানি উঠলেও ভাটায় তা নামছে না। এখন পর্যন্ত বেড়িবাঁধের ৪০টি পয়েন্ট ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। নদীর পানি কয়েক ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি হয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার রাত থেকে আজ বুধবার পর্যন্ত থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি ও সেইসাথে ঝড়ো হাওয়া বয়ে গেছে। জেলার ১৪৫টি আশ্রয় কেন্দ্র ও দেড় হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উপদ্রুত মানুষের জন্য খুলে রাখা হয়েছে। তাদের উদ্ধার, খাদ্য, পানি, ঔষধ ও চিকিৎসার জন্য সব ধরণের ব্যবস্থা রেখেছে জেলা প্রশাসন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন