শিরোনাম
মার্চ ফর ঢাকা-১৫ আসন, শফিকুল ইসলাম মিল্টনের পক্ষে লক্ষ জনতা  এ কর্মসূচীতে মৌলভীবাজারে সুজনের প্রতিষ্টাবার্ষিকী পালিত বানারীপাড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামীলীগের নৈরাজ্য ও সহিংসতা প্রতিরোধে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ  ঘাটাইলে সরকারি প্রাথমিক শিক্ষকের আইন বহির্ভুত কাজ লক্ষ্যণীয় তাড়াইলে তাফসীরুল কুরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত পুঁজিবাজারে বিদ্যমান আস্থাহীনতা বনাম বিএসইসির মিউচুয়াল ফান্ড নীতিমালা সিলেটে ভোরের আলোর ৮১ সদস্যের বিএনপিতে যোগদান সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় মিথ্যা ছাগল চুরি নিয়ে সাজানো নাটক !! নেপথ্যে ছিনতাইকারী রানা, জুলহাস, মক্ষীরাণী লাকী চক্র সিলেট মহানগর ৩৬নং ওয়ার্ড কৃষকদলের পরিচিতি সভা আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকীর ব্যাখ্যা
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ১২:২৭ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

সাতক্ষীরার সীমান্ত দিয়ে ঢুকছে ভারতীয় গো-মাংস, ফেরি করে চলছে বিক্রি

Coder Boss / ২৮০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২১

Manual2 Ad Code

 

Manual7 Ad Code

শেখ অাবুমুছা সাতক্ষীরাঃ

চোরাইপথে সাতক্ষীরার সীমান্ত দিয়ে ঢুকছে ভারতীয় গো-মাংস। ভারতীয় সেই গো-মাংস সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিতে ফেরি করে চলছে বিক্রি। চোরাচালানীরা ভারতে জবাই করা গবাদিপশুর মাংস চোরাইপথে বাংলাদেশে নিয়ে আসার পর তা হাটে বাজারে ও গ্রাম এলাকায় কম দামে বেচাকেনা করছে। বাংলাদেশের বাজারমূল্য অপেক্ষা এই গরুর মাংসের দাম অনেক কম হওয়ায় ক্রেতারাও তা কিনছেন হরহামেশায়।

Manual6 Ad Code

সাতক্ষীরা সীমান্তের কা্ঁকডাঙ্গা, কেঁড়াগাছি, তলুইগাছা, বৈকারি, কুশখালিসহ কলারোয়ার কয়েকটি এলাকার চোরাকারবারিরা সাইকেল, ভ্যান ও মোটরসাইকেলে করে বস্তাভর্তি এই মাংস ফেরি করছে। এই মাংস বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ২৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকায়। কোন কোন সময় এর কমেও বেচাকেনা হচ্ছে। প্রতিদিন ভোরে গ্রামে গ্রামে তারা পৌছে দিচ্ছে এই মাংস। আগ্রহী ক্রেতারাও কমদামে তা কিনে নিচ্ছে। স্থানীয়রা বলছেন, বাংলাদেশের বাজারে জবাইকৃত গরুর মাংস সচরাচর ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায় বিক্রি হয় প্রতিকেজি। অথচ চোরাপথে আসা মাংসের দাম তার অর্ধেকের কিছু বেশী। এমন অবস্থায় দরিদ্র ক্রেতারা এর প্রতি ঝুকে পড়ছেন। বিশেষ করে যারা অসচেতন তারাই এই মাংস ক্রয় করছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী কসাইদের কাছেও চোরাচালানের এই মাংস কম দামে সরবরাহ করা হয়। ফলে মাংস ব্যবসায়ী কসাইরা দেশীয় মাংসের সাথে মিশিয়ে দিয়ে বাড়তি মুনাফা লুটে নিচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’র কড়া নজরদারির কারনে ভারতীয় গবাদিপশু বাংলাদেশে আসতে পারছে না। ফলে চোরাকারবারিরা ভারতীয় এলাকায় গরু জবাই করে তা মাংস হিসাবে এই সীমান্তে পাঠিয়ে দিচ্ছে। দাম কম হওয়ায় ক্রেতারাও এর দিকে ঝুকে পড়ছেন। বিজিবি সদস্যরা প্রায়ই এসব মাংস আটক করে থাকেন। তা সত্ত্বেও গরুর মাংসের চোরাচালান থামছে না।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিজিবির ৩৩ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আল মাহমুদ জানান, চোরাপথে ভারতীয় গরুর মাংস বাংলাদেশের এলেই আমাদের সদস্যরা আটক করে থাকে। প্রায়ই আমাদের অভিযানে এই মাংস জব্দ করা হয়। পরে তা মাটিচাপা দিয়ে নষ্ট করে ফেলা হয়।

Manual6 Ad Code


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

বিভাগের খবর দেখুন

Manual1 Ad Code
Manual7 Ad Code
Manual1 Ad Code
Manual5 Ad Code