সিলেট নিউজ ডেস্কঃ
এলাকার ৪/৫ টি গ্রামের যুবক মিলে প্রতি বছরের ন্যায় এবার ও মাটির ব্যবসা করিতেছে। অনাবাদী জমি থেকে তারা মাটি ক্রয় করে নিচ্ছে বিভিন্ন মালিক জনাব সালাম মিয়া,বাশির আলী,রহমত আলী,শওকত আলী,দূলু মিয়া,নওয়াব আলী,বাশির গোয়াল গং এদের কাছ থেকে।
এখানে উল্লেখ্য যে,মাটি বিক্রেতাদের কাছ থেকে ও একটি চাদা নেয় সে,কি যেন একটা কৌশলে সবাইকে জিম্মি করে রাখে কেউ আর ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পায়না। সৈয়দ রুহল আমীন তিনি একটি দরিদ্র পরিবারের সন্তান,৫ম শ্রেনী পর্যন্ত তাহার লেখাপড়া।তিনি রাজমিস্ত্রী কাজ করতেন।
কিভাবে ২০১৬ সালে বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এর শাহপরান থানা শাখার সভাপতি নিযুক্ত হন।মানবাধিকার এর নামে চলে অমানবিক ও অনৈতিক কার্যকলাপ। একপর্যায়ে উক্ত প্রতিষ্টানের পিরেরবাজার শাখার বিলুপ্তি হয়।
২০২১সালে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন শাহপরান থানা শাখার(পিরেরবাজার,আলাউদ্দিন মার্কেটে অফিস)সভাপতি নিযুক্ত হন এবং নিজেকে একজন ক্ষমতাবান জার্নালিস্ট হিসাবে পরিচয় দিয়ে থাকেন।ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে এই প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে সব ধরনের কাজের টিকাদারী নেন তিনি।পরিবেশ অধিদপ্তরের নামে ও চলে চাদাবাজী।
সিলেট শহরের এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে একটা বড় অংকের টাকা নেন পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে একটা সার্টিফিকেট এনে দিবেন বলে।পরে আর টাকাও নাই,সার্টিফিকেট ওনাই।স্হানীয় গয়লাপাড়ার পাশে এল এল এম আখি সপের সাথে ও তাহার একটা লেনদেন ছিল অনেক গরীব মানুসকে প্ররোচনা দিয়ে ইনভেস্ট করেছিল সে তাহা ও লোকমুখে শোনা যায়।
বর্তমানে সে ও পলাতক রহিয়াছে ।গতবছর শাহপরানের একজনের সাথে চুক্তি করে রুহুল আমীন স্কেভেটরটি বন্দ করে দেয়।চাদা দিয়ে স্কেভেটর অন্যত্র সরিয়ে নিলেও নিয়মিত মাশুহারা দিতে হয় তাহাকে।এ বছর দূইটি স্কেভেটর দিয়ে কাজ চলতেছে। একটি স্কেভেটর থেকে নিয়মিত একটি মাশুহারা পাচ্ছে সে। অপর পক্ষের কাছ থেকে চাদা না পেয়ে বেপরোয়া হয়ে উটে তাহার বাড়ীর সামনে পাকারাস্তার ঘাগেসে কয়েকটি পাকার খুটি বসিয়ে দেয়।
এলাকার কোন ময় মুরব্বী,যুবসমাজ,ছাত্রসমাজ এমনকি মেম্বার চেয়ারম্যান কাহারও কথায় কর্নপাত না করে খারাপ মন্তব্য করা তাহার সভাব, এটাই কি মানবধিকার?
আর ও জানা যায় যে,তাহার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যার্তন।
★মামলা নং ১০/২১ পারিবারিক আাদালত,কোম্পানিগন্জ,সিলেট।
★নাছিমা বেগম পিতা ফরজান আলী,হাতুড়া।
★জালালাবাদ থানায় বাসা দখলের মামলা আছে,
★ব্যাংক লোনের ও মামলা আছে।
SAARC সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালকের দৃস্টি আকর্ষণ করছি,তদন্তপুর্বক যথাযত ব্যবস্তা নেওয়ার জন্য।এহেন কার্যকলাপ বন্ধ করারমত কি কোন কর্তৃপক্ষ নেই?