সিলেট নিউজ ডেস্ক :
১৩ নং দিঘলী ইউনিয়ন সন্ত্রাসীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী গুম খুন নির্যাতন যেন নিত্যদিনের ব্যাপার, রাজনীতির পঠ পরিবর্তনে সাথে সাথেই এইসব বাহিনীর তান্ডব শুরু হয়। লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার”চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়ন, হাজিরপাড়া ইউনিয়ন, দত্তপাড়া ইউনিয়ন চরশাহী ইউনিয়ন,কুশাখালি,ইউনিয়ন,দিঘলী ইউনিয়ন,সহ আশে পাশে ইউনিয়ন গুলিতে আতংক চড়ানো, এ সব বাহিনীর কাজ,খবর পেয়ে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়, কাউকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি।
প্রথম বাংলা :লক্ষীপুর সদর উপজেলা চন্দ্রগঞ্জ থানা অধীনে ১৩ নং দিঘলী ইউনিয়ন বিএনপির যুবদলের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ঈমান হোসেন রাপি”গতকাল রাত্রে ১০.০০ ঘটিকায় সময় দক্ষিণ নুরুল্লাপুর?জয়নাল আবেদীন সজীব কে ওপেন অস্ত্র নিয়ে হত্যা করার জন্য যা করেছিল। সাংবাদিক সজীব কে না পেয়ে সিএনজির ড্রাইভারকে পিস্তল ঠেকিয়ে হত্যা চেষ্টা চালায় একপর্যায়ে এলাকাবাসী এসে রবিন নামে সিএনজির ড্রাইভার কে উদ্ধার করে।
রাফি বাহিনীর নেতৃত্বে গত ১০ মাসে দিঘলী ইউনিয়নসহ আশপাশে ইউনিয়ন গুলো দখল বাজি টেন্ডারবাজি অসংখ্য মানুষকে হাত-পা ভেঙ্গে দেওয়া সহ নানা অপরাধের ঘটনা ঘটে।কোরবানির ঈদের আগে ৯ নং ওয়ার্ডে নাছির মেম্বার কে হত্যা করার নিউজটি কেন্দ্র করে সাংবাদিক হত্যা করার জন্য গত এক সপ্তাহ বাড়ীর আশপাশে, সন্রাসী রা বাড়ি ঘর ঘেরাও করে রেখেছে।নিরুপায় হয়ে সাংবাদিক সেনাবাহিনী সহযোগিতা নিরাপদ স্হানে সরে যায়।
এসব সন্ত্রাসীদের তালিকা’ করে তাদেরকে আইনের আওতা য় আনা হোক তল্লাশি করলে” যেকোনো মুহূর্তে অস্ত্র উদ্ধার করা সম্ভব বোডি সাথে অস্ত্র পিট থাকে। ইমাম হোসেন রাফি পিতা মৃত আলতাফ হোসেন মিয়াবাড়ির”পূর্ব দিঘলী” তারেক হোসেন,পিতা- গরুচোর ও ইয়াবা সম্রাট খালেদ’ মোল্লা বাড়ির”পূর্ব দিঘলী”খোরশেদ আলম পিতা মৃত আবুল কালাম”মাইদের বাড়ির’ দক্ষিণ রাজাপুর” দিপু হোসেন” পিতা- হারুন’ কালা বাড়ির”পশ্চিম নুরুল্যারপুর ।শুভ ও ইউসুফ পিতার মৃত আনসার আলী” পশ্চিম নুরুল্যারপুর।
এভাবে আশপাশে ইউনিয়নে অসংখ্য সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলেছে দিনের আলোতে সমাজ সেবক রাজনীতিবিদ প্রকাশ্য অস্ত্র নিয়ে ঘুরে সাধারণ জনগণের জান মাল রক্ষার্থে যৌথ বাহিনীকে অভিযান জরুরী।
সাংবাদিক জয়নাল আবদীন সজিব কে অনেক বার হত্যার হুমকি দিয়ে যাচ্ছিল দিঘলী ইউনিয়ন এর কিছু সন্ত্রাসী।
প্রতিদিন রাত্রে মোটরসাইকেল নিয়ে আশপাশের ইউনিয়ন হোন্ডা মহড়া দিয়ে এলাকায় আতংক সৃষ্টি করা।এসব বাহিনীর বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের কর্মীদেরকে হত্যার চেষ্টা ও আওয়ামী লীগ করা অপরাধে তাদের হাত-পা ভেঙ্গে মিথ্যা মামলা দিয়ে সাধারণ লোকজনকে হয়রানি করে যাচ্ছে পুলিশ দিয়ে এমন অভিযোগ পাওয়া যায়।
এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদী করাতে সাংবাদিক সজীব কে মারার প্ল্যান করে ‘সজীবের অপরাধ’ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান”এবং কলম সৈনিক তাদের বিরুদ্ধে লেখলে তারা বিভিন্ন রকমের মুঠো ফোনে হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন।
গত ৫ই আগস্ট এর পর থেকে অনেক বার মুঠোফোনে সরাসরি হুমকি দিয়েছে।এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য। সত্য উদঘাটন করাই’ যদি সাংবাদিককে অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে এদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা কঠিন হবে। বিনা কারণে সাংবাদিক হত্যা করবে’মারবে’ দেশে কি আইন-শৃঙ্খলা বলতে কিছু থাকবে না।
ইমাম হোসেন রাফি’ দিঘলী বাজার মানুষকে আতঙ্ক রাখে বোমাবাজি করে তার ভয়ে এলাকার লোকজন বাজারে গার্ডে আসতে সমস্যা হচ্ছে। এই এলাকা আধিপত্য বিস্তার ঘটাচ্ছে এই শীর্ষ সন্ত্রাসী আসাদুজ্জামাল বাবুল বাহিনীর সেকেন্ড কমান্ড হিসেবে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আত্মবিশ্বাস রেখে সত্য উদঘাটন করে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হলে আর কোন সন্ত্রাসী নৈরাজ্য সৃষ্টি হবে না।
রাফি বাহিনী,হিসেবে এলাকায় গড়ে তুলেছে তাদের ভয়ে এলাকার মানুষ চলাফেরা করতে পারে না।গাঁজা” ইয়াবা” চোরি ডাকাতি অস্ত্রসহ বিভিন্ন রকমের অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করব আমাদের মত কলম সৈনিকেরা নিরাপত্তাহীন ভুগতেছে।
দিঘলী ইউনিয়নের সাধারণ জনগণে সন্ত্রাসী অত্যাচার জিম্মি হয়ে পড়েছে যুব দলের নেতা ইমাম হোসেন রাফির অত্যাচারে এলাকাবাসীর মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে ।
সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন সজীব কে ওপেন অস্ত্র লইয়া আই গুলি করতে চাইছিল সে অল্পের জন্য বেঁচে যাই। অপরাধীদের কাছে এত অস্ত্র থাকবে কিভাবে পুলিশের লোড হওয়া অস্র তাদের কাছেও আছে দ্রুত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করব।
আওয়ামী লীগ অখ্যা দিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে টাকা দিতে হবে না হলে জেলে যেতে হবে।প্রতিদিনের দক্ষিণ রাজাপুর জনতা ব্রিক, কারো না কারো মায়ের সন্তান আনি মারধর করে মুক্তি পূর্ণ দাবি করে এভাবে তাদের অত্যাচার চলছে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আজও বিচার হবে না।
অনুসন্ধানের জানাজায় শীর্ষ সন্ত্রাসী আসাদুজ্জামাল বাবুল বাহিনী,সেকেন্ড ইন কমান্ড বাশার বাহিনীর, নেতৃত্বে এই ইমাম হোসেন রাফি, ও খোরশেদ,আধিপত্য তৈরি করে। তার বাহিনীর সদস্য ৩০ থেকে ৩৫ জন,প্রতিদিন মোটরসাইকেল মহল্লাতে চুরি ডাকাতি ঘুম এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যায়’
সাংবাদিক সজিবকে হত্যার করা জন্য রাপির বাহিনীর এলাকায় অস্ত্র মহড়া চালিয়ে যাচ্ছে। এলাকাবাসীর দাবী যৌথ অভিযান অস্ত্র উদ্ধার করা হোক।
গত শুক্রবার শনিবার বাড়িঘিরাও করার পরে নিরুপায় হয়ে সেনাবাহিনীর আশ্রয় চাইলে দ্রুত সময় তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে সক্ষম হয়। কিন্তু আশপাশে ঘুরে অনেক রাত হওয়ার কারণে কোন সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি।
এই সময় পথে চলে সিএনজির ড্রাইভার রবিনের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন, রাত দশ ঘটিকার সময় আমি বাড়ি দিয়ে যাবার পথে রাফিক, খোরশেদ,তারেক,তিন জনে অস্ত্র ঠেকিয়ে অসংখ্য মাইরধর করে আমি শারীরিকভাবে অনেক অসুস্থ যদি এলাকার লোকজন না আসলে তাহলে তারা আমাকে হত্যা করত আমি এই জানোয়ারদের বিচার চাই।
এই সময় লক্