কুলাউড়া উপজেলা প্রতিনিধি
ভূকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ড এর সাবেক সদস্য মাহবুব হাসান জসিম বলেন, পালের মোড়া সেলফি ব্রীজের কারণে স্থানীয় মৎস্যজীবি সহ অনেক বেকার লোক উপকৃত হচ্ছেন।
ভূকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ড এর বর্তমান সদস্য আব্দুল মালিক বলেন, পালের মোড়া সেলফি ব্রীজের মাধ্যমে আমাদের এলাকায় কিছু অবকাঠামোগত উন্নয়ন হচ্ছে। আমি আশাকরি আমাদের এলাকায় সরকারের এই পর্যটনীয় সুযোগসুবিধা বৃদ্ধি কাজ ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
ভূকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান মনির বলেন, পালের মোড়া সেলফি ব্রীজের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক পর্যটক আমাদের এলাকায় আসেন। উলামা পরিষদের কাছ থেকে শুনেছি এই জায়গায় নাকি অশ্লীলতা হচ্ছে। উক্ত স্থানে কোনো অসামাজিক কার্যকলাপের সুযোগ যাতে কেউ না পায় আমি এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিবো। ভূকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে আমাদের এলাকায় পর্যটকদের স্বাগতম জানাচ্ছি।
উলামা পরিষদের অভিযোগ সম্পর্কে কুলাউড়া থানার ওসি ইয়ারদৌস হাসান বলেন, উলামা পরিষদ ইউএনও বরাবর একটি অভিযোগ করেছে শুনেছি। তবে ভূকশিমইল ইউনিয়ন পালের মোড়া সেলফি ব্রীজ এলাকায় আমাদের নিয়মিত পুলিশ টহল রয়েছে। সেখানে কোন অসামাজিক কার্যকলাপের কোন অভিযোগ আমরা পাইনি।
এ বিষয়ে কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ টি এম ফরহাদ চৌধুরী বুধবার রাতে এ প্রতিবেদককে বলেন, পালের মোড়া এলাকায় পর্যটনের যে সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে তা যাতে সুন্দরভাবে চলমান থাকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেই ব্যবস্থাই নেয়া হবে। আর উলামা পরিষদের অভিযোগ অভিযোগ প্রশাসনিকভাবে ক্ষতিয়ে দেখা হবে। পর্যটনের কার্যক্রমও চলবে এবং সেখানে যাতে কোন অসামাজিক কাজ না হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখা হবে। সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তা সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তা দিয়ে এগিয়ে নেয়া হবে।
ভূকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ড এর সাবেক সদস্য মাহবুব হাসান জসিম বলেন, পালের মোড়া সেলফি ব্রীজের কারণে স্থানীয় মৎস্যজীবি সহ অনেক বেকার লোক উপকৃত হচ্ছেন।
ভূকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ড এর বর্তমান সদস্য আব্দুল মালিক বলেন, পালের মোড়া সেলফি ব্রীজের মাধ্যমে আমাদের এলাকায় কিছু অবকাঠামোগত উন্নয়ন হচ্ছে। আমি আশাকরি আমাদের এলাকায় সরকারের এই পর্যটনীয় সুযোগসুবিধা বৃদ্ধি কাজ ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
ভূকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান মনির বলেন, পালের মোড়া সেলফি ব্রীজের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক পর্যটক আমাদের এলাকায় আসেন। উলামা পরিষদের কাছ থেকে শুনেছি এই জায়গায় নাকি অশ্লীলতা হচ্ছে। উক্ত স্থানে কোনো অসামাজিক কার্যকলাপের সুযোগ যাতে কেউ না পায় আমি এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিবো। ভূকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে আমাদের এলাকায় পর্যটকদের স্বাগতম জানাচ্ছি।
উলামা পরিষদের অভিযোগ সম্পর্কে কুলাউড়া থানার ওসি ইয়ারদৌস হাসান বলেন, উলামা পরিষদ ইউএনও বরাবর একটি অভিযোগ করেছে শুনেছি। তবে ভূকশিমইল ইউনিয়ন পালের মোড়া সেলফি ব্রীজ এলাকায় আমাদের নিয়মিত পুলিশ টহল রয়েছে। সেখানে কোন অসামাজিক কার্যকলাপের কোন অভিযোগ আমরা পাইনি।
এ বিষয়ে কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ টি এম ফরহাদ চৌধুরী বুধবার রাতে এ প্রতিবেদককে বলেন, পালের মোড়া এলাকায় পর্যটনের যে সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে তা যাতে সুন্দরভাবে চলমান থাকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেই ব্যবস্থাই নেয়া হবে। আর উলামা পরিষদের অভিযোগ অভিযোগ প্রশাসনিকভাবে ক্ষতিয়ে দেখা হবে। পর্যটনের কার্যক্রমও চলবে এবং সেখানে যাতে কোন অসামাজিক কাজ না হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখা হবে। সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তা সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তা দিয়ে এগিয়ে নেয়া হবে।