পলাশ পাল, স্টাফ রিপোর্টারঃ
সরকারি দাম নির্ধারণের বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমে খবর প্রকাশের পর হবিগঞ্জের পাইকারি বাজারে আলুর দর কিছুটা কমেছে। তবে খুচরা বাজারে এর কোনো প্রভাব লক্ষ্য করা যায়নি। এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে আদার দাম, বেড়েছে মসুর ডালের দাম। এ ছাড়া অন্যান্য পণ্যের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খুচরায় প্রতি কেজি ডায়মন্ড ও গ্রানুলা জাতের গোল আলু ৪৫ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়। আর পাকড়ি জাতের ছোট লাল গোল আলু বিক্রি হয় ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজি। যদিও কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নির্ধারিত দর অনুযায়ী, খুচরায় ৩০ টাকা, পাইকারিতে ২৫ টাকা ও হিমাগার থেকে ২৩ টাকায় আলু বিক্রি হওয়ার কথা।
হবিগঞ্জের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, শ্রেণী অনুসারে আলু ৪৪ টাকা, লাল বড় আলু ৪২ টাকা ও ঢাকা থেকে আগত আলু ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়। এই আলু দু’দিন আগেও যথাক্রমে ৪৬ টাকা, ৪৫ টাকা ও ৪৩ টাকা ছিল। আর পাকড়ি জাতের ছোট লাল আলুর কেজি ৪৬ থেকে ৪৮ টাকা ছিল।
তবে হবিগঞ্জের পাইকারি দর কম হলেও খুচরা বাজারে এর প্রভাব লক্ষ্য করা যায় নি। বিষয়টি নিয়ে ক্রেতারা গভীর দীর্ঘশ্বাস ফেলেছেন। তারা বলেন, আলুর দাম পাইকারি তে কেজি প্রতি কিছু কম শুনেছি। কিন্তু খুচরা বাজারে এর কার্যকরিতা দেখছি না। প্রশাসনের নজর কামনা করি।