শিরোনাম
মালদ্বীপে পার্লামেন্ট নির্বাচনে ‘মুইজ্জু’র অভূতপূর্ব জয় গ্যাস সংকটে বন্ধ হল ফেঞ্চুগঞ্জের সারকারখানা ‘সুবর্ণা’ গণধর্ষণ ও হত্যামামলার রহস্য উদঘাটন জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জনপ্রিয় অভিনেতা অলিউল হক রুমি’র মৃত্যু জৈন্তাপুর প্রেসক্লাবে দৈনিক সাময়িক প্রসঙ্গ’র বার্তা সম্পাদক-এর শুভেচ্ছা বিনিময় ‘সোনার বাংলা সমাজকল্যাণ সংস্থা’র উপদেষ্টা পরিষদ গঠন কিছু কিছু মিডিয়া আমার নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে; ব্যারিস্টার সুমন তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে পুনাকের বার্ষিক বনভোজন উদযাপন জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৫৫ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

বানারীপাড়ায় চেয়ারম্যান মিন্টু’র জনপ্রিয়তায় ঈশ্বানীত হয়ে মান ক্ষুন্ন করতে উৎগ্রীব একটি মহল।

Coder Boss / ১০৪৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০

 

জাকির হোসেন,বরিশাল।।

বানারীপাড়ায় জনপ্রিয় চেয়ারম্যান জিয়াউল হক মিন্টু’র জনপ্রিয়তায় ঈশ্বানীত হয়ে এলাকার কতিপয় মানুষ মান ক্ষুন্ন করতে তৎপর হয়ে মাঠে নেমেছে ।
বরিশাল জেলার বানারীপাড়া উপজেলার ৫ নং সলিয়াবাকপুর ইউনিয়ন পরিষদের বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান জিয়াউল হক মিন্টুর সফলতা ও তার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে ঈর্শ্বানীত হয়ে এলাকার এক শ্রেনীর মানুষ বিগত দিনে তাকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করার অপচেষ্টা করে আসছে। বর্তমানে মহামারী করোনা ভাইরাসে বিভিন্ন জেলা উপজেলায় ত্রান নিয়ে অনিয়ম সহ বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ প্রকাশ পেলে ও বানারীপাড়া উপজেলা তার ব্যতিক্রম। তারই ধারায় বানারীপাড়া উপজেলার ৫ নং সলিয়া বাকপুর ইউনিয়ন পরিষদে এই মহামারী করোনা ভাইরাসে কর্মহীন হয়ে গৃহবন্ধী হয়ে পরা মানুষদের জন্য জিয়াউল হক মিন্টু সার্বক্ষনিক তার পরিষদের মেম্বরদের নিয়ে সঠিক ও সুষ্ঠ ভাবে সরকারী ত্রান বিতরন করে আসছেন। শুধু তাই নয় তার ব্যক্তিগত উদ্যোগে পর্যাপ্ত পরিমানে ত্রান সামগ্রী সংগ্রহ করে তার এলাকাবাসীদের মাঝে বন্টন করে দিয়েছেন। আর তার এ সঠিক ও সুষ্ঠ কর্মপন্থায় পাগল প্রায় কতিপয় ব্যক্তি সামনে নির্বাচনী মাঠের কথা চিন্তা করে উৎগ্রীভ হয়ে চেয়ারম্যান জিয়াউল হক মিন্টুর ইমেজকে নষ্ট করতে পরিকল্পিত ভাবে এক নারীর মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে অসত্য মনগড়া কথা লিখে বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ করিছেন বলে এলাকাবাসী ও স্বজনদের জোর দাবী। ঐ চক্রটির সাহস ও উৎসাহে অবশেষে কিছুদিন পূর্বে বানারীপাড়া উপজেলার ৫ নং সলিয়াবাকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক মিন্টু’র বিরুদ্ধে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে ত্রাণের বিনিময়ে শারীরীক সর্ম্পক স্থাপনের অভিযোগ করে এই সুমি নামের নারী। দুটি দপ্তরে অভিযোগকারী নারী সুমি আক্তার (ছদ্মনাম) অভিযোগে বলেন গত ১৪ মার্চ ইউনিয়ন পরিষদে স্মার্ট কার্ড আনতে গেলে নির্জনে ডেকে নিয়ে চেয়ারম্যান জিয়াউল হক মিন্টু তাকে শারীরিক সর্ম্পক স্থাপনের প্রস্তাব দেন। ১৪ তারিখ ছিল ইউনিয়ন পরিষদে জনতার মিলন মেলা।
এমন প্রস্তাবের জন্য নির্জন জায়গা প্রয়োজন অথচ ঐ দিন সকাল ৭ টা থে বিকাল অবধি ছিল উপচে ভরা ভোটারদের ভীর। সমস্ত পরিষদ ছিল লোকারন্য। এক বিন্দু নির্জন জায়গা পাওয়া যেন দুস্কর ও অলীক স্বপ্ন। শুধু তাই নয় অভিযোগকারী লিখিত অভিযোগে বলেন ১৪ তারিখ তিনি স্মার্ট কার্ড আনতে যান, একটা প্রবাদ আছে যে অপরাধীরা অপরাধ করলে ও কোন না কোন প্রমান রেখে যায়, সে প্রবাদ অনুযায়ী ১৪ তারিখ ঐ অভিযোগকারী সুমি ইউনিয়ন পরিষদে যান নি, বা যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। কারন তিনি যে ওয়ার্ডের ভোটার সেই ওয়ার্ডের স্মার্ট কার্ড বিতরনের তারিখ ছিল ১৫ ই মার্চ অর্থাৎ তার পরের দিন। সেমনে তার ১৪ মার্চের অভিযোগ টা কেমন জানি ছন্দ পতন। এখানেই শেষ নয় অভিযোগ কারী কিছুদিন পূর্বে বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহহ আল সাদীদের কাছে গিয়ে অভিযোগ করেন সে কোন ত্রান পান নি। তখন ইউ এন ও মহোদয় চেয়ারম্যানকে ফোন করলে কাকতালিয় ভাবে ঐ সময় চেয়ারম্যান উপজেলা ভবনের ৪র্থ তলায় থাকলে ফোন রিসিভ না করে তার কক্ষে আসেন। ইউ এন ও তা কাছে ত্রানের বিষয় জানতে চাইলে মিন্টু ঐ নারীর কাছ থেকে তার স্বামীর নাম জেনে বলে স্যার এই মহেলা ১০ টাকা কেজির ও এম এস কার্ডের চাল পায়। তিনি আরো বলে তার সিলিয়াল নাম্বার ও বোধ হয় ২০০ থেকে ৩০০ র মধ্যে। তখন ইউ এন ও তান কাছে জানতে চাইলে সে বলে তা কো মেম্বরে দেয়। ঐ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন চাখার ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মজিবুল হক টুকু। ঐ সময় ইউ এন ও ও টুকু মিন্টু চেয়ারম্যানকে তার কাজে যেতে বলে। এবং বিষয়টা তারা জানার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে ওখানের আলোচনায় বোঝা যায় ঐ অভিযোগকারী মহিলার প্রতিবেশির সাথে তাদের বিরোধ। আর মিন্টু চেয়ারম্যান ঐ পক্ষের হয়ে কাজ করেন। মুলত প্রতিবেশীদের বিরোধের জের ধরেই মিন্টু চেয়ারম্যানের উপর এই মিথ্যে অভিযোগ। শুধু তাই নয় গত ১৪ মার্চের ঘটনায় এখন এতোদিন পর অভিযোগ এটা খাপ ছাড়া তলোয়ারের মতো। এলাকাবাসী এই ষড়যন্ত্রের পিছনে যারা রয়েছে তাদের মুখ তদন্ত পূর্বক সবার সামনে উন্মোচনের দাবী জানান। এ বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জিয়াউল হক মিন্টু বলেন, যিনি অভিযোগ করেছেন তাকে আমি চিনিও না। তার সাথে আমার মোবাইলে কথা হয়েছে এমন প্রমান কেউ দিতে পারলে সমস্ত শাস্তি মেনে নিব। মূলত ওই নারী ১০ টাকা কার্ডের চাল পায়। তারপরও সে ত্রাণ চেয়েছে। আমি বলেছি, যেহেতু সরকারী একটি সুবিধা পাচ্ছে সেহেতু
অন্য যারা বাকী রয়েছে তাদের দেবার পর উদ্ধৃত থাকলে দেয়া যাবে অন্যথায় সম্ভব নয় সেই ক্ষোভে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন। এই চেয়ারম্যান আরও দাবী করেন, ইউনিয়নের পরাজিত এক চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমানে পদপ্রার্থীতা ঘোষণা করেছেন এমন একজন প্রার্থী মিলে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে এই কাজ করাচ্ছে।

মোঃ জাকির হোসেন
বানারীপাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন