সিলেট নিউজ ডেস্কঃ
লেখাটি কারও ভাল লাগতে পারে,আবার ভাল নাও লাগতে পারে।তাই সম্পুর্ন লেখাটি পড়ার অনুরোধ রইল।
মাত্র ২৮ বছর বয়সে পিতৃ-মাতৃ-ভ্রাতৃহীন হন শেখ হাসিনা। একজন সাধারণ গৃহবধূ আর মুজিবকন্যা ছাড়া তখন তার অন্য কোনো পরিচয় ছিল না। তার জীবন ছিল খুবই সাধারণ, এ কথা অথৈর্নতিক দৃষ্টিকোণের বিচারে যেমন সত্য সামাজিকতার বিচারেও তাই।
কথাগুলো এখন হয়তো গল্পের মতো শোনাবে, কিন্তু ১৯৭৫ সালের পরে যে বিপযর্স্ত, দিকভ্রান্ত, ক্লান্ত, আশ্রয়হীন, অসহায়, শেখ হাসিন।তার সঙ্গে আজকের দিনের শেখ হাসিনার আকাশ-পাতাল প্রভেদ। একজন সাধারণ গৃহবধূ আজ অসাধারণ রাষ্ট্রনায়ক। দেশের দারিদ্র্যের শৃঙ্খল ভেঙে তিনি এগিয়ে যাচ্ছেন সচ্ছলতার দিকে। ত্যাগে, দয়ায়, ক্ষমায় ও সাহসের মহিমায় শেখ হাসিনা আজ বিশ্বের বিস্ময়।
দিন আসে দিন যায়,রাত আসে রাত যায়,মাস আসে মাস যায়,বছর আসে তাও চলে যায়। অনন্ত সময়ের মধ্যে আজ কি হচ্ছে,তা কিন্তু আমাদের ভূলার নয়।আজ দেশে কুন সমস্যা দেখা দিলে,আমরা বলি সরকার কি করছে, সরকার কি দেখে না,, এইসব।সরকার দেশ চালাইতে পারতেছেন না।এক বার ভেবে দেখুন ত,সরকার কি একা সব কিছু করেন।না সারা দেশের, মেম্বা,, চেয়ারম্যান, এমপি, মন্ত্রি,বড় বড় নেতা ও বুদ্ধিজীবিদের নিয়ে সেগুলি সমাধান করেন।
আজ দেখা যায় কিছু হাসপাতালের অনিয়ম,ডাক্তারের অনিয়ম।শিক্ষাদানে অনিয়ম,খুন খারাপি রাহাজানি, দর্শন,হত্যা,চুরি, ডাকাতি,লুটপাত,ক্ষমতার দাপট দেখানু, প্রশাসনে অনিয়ম, সর্ব ক্ষেত্রে অনিয়ম।এগুলি কি সরকার পারবে একা সামলাতে,না কখনও না।হে এগুলি সম্ভব এই সকল স্তরের মানুসের মন মানশিকতা জদি টিক হয়, পারিবারিক শিক্ষা,সু শিক্ষা,সামাজিক মুল্যবোধ।নিতি আদর্শ জদি টিক থাকে তাহলে এই অনিয়মগুলি বন্ধ হবে।
আল্লাহর /সৃস্টি কর্তার প্রতি থাকতে হবে পুর্ন আস্থা ও ভয়।তাই আমাদের সকলের উচিত সবাই মিলে মিশে কাজ করা নিতি আদর্শের মধ্যে থেকে।আর সেগুলি আস্তে আস্তে টিক হবে। মানুসের মাজে এই গুনাবলি যদি থাকে তাহলে মানুস কখনও অপরাদ করতে পারে না।আজ মানুস হয়ে গেসে লুভি,টাকাই হয়ে গেছে মেইন,তাই অপরাদ দিন দিন বাড়তেছে।
আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি ৩০লক্ষ শহীদের তাজা রক্তের বিনিময়ে।আমাদের এই দেশটি একসময় পাকিস্তানের একটি অংশ ছিলো।তখন পাকিস্তানিরা আমাদের কে নানা ভাবে শাসন শোষণ করেছে, এসব নির্যাতন থেকে মুক্তির জন্য শুরু হয় এক মহা সংগ্রাম।
সেই যুদ্ধে,শ্রমিক,কৃষক,ছাত্র,শিক্ষক,পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য,জনতাসহ অসংখ্য মানুষ ঝাঁপিয়ে পরে স্বাধীনতার মহা সংগ্রামে।এই যুদ্ধই ছিলো আমাদের দেশ স্বাধীন করার মুক্তির সংগ্রাম।অবশেষে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে অর্জন হয় এক স্বাধীন বাংলাদেশ।
খুবই দুঃখজনক যদিও আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি কিন্তু এখনও পরাধীন রয়েছি।প্রত্যেকটা দিন খবরে কাগজে দেখা যায় প্রকাশ্য দিবালকে খুনের খবর,নারী ধর্ষণ,শিশু ধর্ষণ নির্যাতন, সেটা কি একটা স্বাধীন দেশে মেনে নেওয়া যায়?আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি সেটা একটি গৌরবের বিষয় কিন্তু আমাদের কে স্বাধীনতা রক্ষা করতে হবে।বাংলাতে একটা প্রভাত আছে স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা অনেক কঠিন।
বর্তামান আমাদের দেশের প্রধান মন্ত্রী তাঁর সকল প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশকে একটা ডিজিটাল দেশে রুপান্তিত করতে। কিন্তু আমরা যদি তা চাইনা তাহলে দেশ কখনও উন্নত হবেনা।তাই আমাদের সকলের সম্মেলিত প্রচেষ্টায় হিংসাত্বক দৃষ্টি থেকে দেশ কে রক্ষা করতে হবে।
সর্বশেষে বলতে চাই,পারিবারিক শিক্ষা,ধর্মিও শিক্ষা,মানবিক শিক্ষা,নিতি আদর্শ,সামাজিক মুল্যবোধ যেখানে থাকবে না সেখানে এগুলি দেখা দিবে।তাই আসুন আমরা সম্মেলিত প্রচেস্টায় সেগুলি গড়ে তুলি, তাতেই দেশ হবে সুন্দর ও মধুময়।
পৃথিবীর ক্লান্তিকালে সকলের সু স্বাস্থ্য ও নেক হায়াত কামনা করছি।