সিলেট নিউজ ডেক্সঃ
আহা কি মজার বিষয়। আগে এসব যাচাই বাচাই কই থাকে।কিছুই বুজা যায় না।যখন কুন অপকর্ম ফাশঁ হয় তখন সব তলের বিড়াল বাহির হয়ে যায়।কি হচ্ছে এসব ভাবতেই অভাক লাগে।দিক্ষার জানাই তোদের মত রক্ত চুষা ডাক্তারদের।এসব এর মুল এ রয়েছে পারিবারিক শিক্ষা,ও নিতি আদর্শের অভাব।
১ ল্যাপটপেই ১৫০০০ ভুয়া করোনা রিপোর্ট।
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের প্রতারক চিকিৎসক ডা. সাবরিনা চৌধুরী ও তার স্বামী কোটি কোটি টাকা কামিয়ে নিয়েছে করোনা টেস্টের নামে।
তিতুমীর কলেজে তাঁবু বসিয়ে হাজার হাজার স্যাম্পল কালেকশন করেছিলো, কিন্তু কোন নমুনা পরীক্ষা না করেই নেগেটিভ / পজিটিভ রেজাল্ট দিয়েছে।
এছাড়া জেকেজি নামে একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত হয়ে তারা একই কাজ কাছে।
এই বাটপার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তারা বাটপারি করেছে।
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে কোনো পরীক্ষা না করেই প্রতিষ্ঠানটি ১৫ হাজার ৪৬০ জনকে করোনার টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট সরবরাহ করেছে।
এখনো পর্যন্ত এই সাবরিনাকে আটক করা হয়নি।
হাজার হাজার মানুষের জীবন হুমকির মধ্যে ফেলিয়ে সে ও তার স্বামী বিলাসবহুল জীবনযাপন করে বেড়াচ্ছে।
কেন আটক হচ্ছে না? পিছন থেকে কে সাপোর্ট দিচ্ছে?
এই প্রতারকদের কে বা কারা প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত নিয়ে গেছে?
এদের সকলকে ধরতে হবে।collect news.