তাহিরপুর প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের তাহিরপুর গৃহবধু ফুলেছা বেগম (৪৫) হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহ ভাজন দুই আসামী সহ বিভিন্ন মামলায় পলাতক ৭ আসামীকে আদালত কারাগারে পাঠিয়েছেন।, হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহভাজন দুই আসামীরা হলেন,তাহিরপুর উপজেলার উওর বড়দল ইউনিয়নের মাণিগাঁও গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে পাসেন আলী (৩৫) একই গ্রামের হযরত আলীর ওরফে জুম্মনের ছেলে মজনু মিয়া (২৭)।,
বৃহস্পতিবার থানার ওসি মো. আব্দুল লতিফ তরফদার এ তথ্য জানিয়ে বললেন, এরপুর্বে বুধবার হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহভাজন দুই আসামীসহ বিভিন্ন মামলায় পলাতক অপর পাঁচ আসামীকে থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেন।এরপর ওইদিন বিকেলে গ্রেফতারকৃত আসামীদের সুনামগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত (তাহিরপুর) হাজির করা করা হলে বিজ্ঞ বিচারক আসামীদের জামিন না মঞ্জুর করে জেলা কারাগারে পাঠানোর আদেশ প্রদান করেন। থানা পুলিশ জানায়,উপজেলার মাণিগাঁও গ্রামের কৃুিষ শ্রমিক আলালের স্ত্রী ফুলেছা বেগম বিগত বছরের ২৩ নভেম্বর সন্ধায় বাড়ি হতে বের হয়ে নিখোঁজ হন। নিখোঁজের দু’দিন পর ২৫ নভেম্বর গ্রামের পতিত জমি হতে তার অর্ধ গলিত মরদেহ পুলিশ উদ্যার করেন।
নিহতের পরিবারের দাবি ফুলেছা বেগমকে অজ্ঞাতনামা দুবৃক্তরা পরিকল্পিত ভাবে হত্যার পর লাশ পতিত জমিতে ফেলে রেখে যায়। বৃহস্পতিবার মামলার তদন্তকারী অফিসার থানার এসআই সুজন শ্যাম জানান,এ হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পাসেন আলী ও মজনুকে গ্রেফতার করা হয়েছে।