শিরোনাম
কুরআনে যাদেরকে আল্লাহর ওলি বলা হয়েছে বানারীপাড়ায় ন্যাশনাল সার্ভিসের কমিটি গঠন। সুমন দেবনাথ সভাপতি, সজল চৌধুরী সম্পাদক জনপ্রতিনিধিরা কারা হবেন ইসলামের আলোকে! জৈন্তাপুর সদরে বাস-স্টেশন এলাকায় ভারতীয় পন্যের উপর রপ্তানী ট্যাক্স আদায়-কে কেন্দ্র করে দু’টি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া জৈন্তাপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জৈন্তাপুরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল , সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন আমি তোমার জম মালাকুল মউত আজরাইল ৫নং কলাতলীতে বাজার ব্যবসায়ী নির্বাচন সম্পূর্ণ হয় জৈন্তাপুর কেন্দ্রী নতুন ব্রিজের রাস্তার উন্নয়ন কাজে নদীর তীরবর্তী জায়গা থেকে মাটি উত্তোলন করা নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা অভিযোগ  জৈন্তাপুরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০১:০৪ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

নবীগঞ্জে ‘কবিরাজ’ সেজে যুবকের প্রতারনা

Coder Boss / ২৪৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০

পলাশ পাল স্টাফ রিপোর্টারঃ

নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে আহাদুর শাহ্ (২৩) নামে এক যুবক কবিরাজ সেজে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সহজ সরল মানুষদের বোকা বানিয়ে অভিনব কায়দায় হাতিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, কয়েক বছর ধরে তিনি ইমাম বাড়ি বাজারে আস্তানা গড়েছেন। নিজস্ব দালালের মাধ্যমে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে সহজ-সরল মানুষদের এনে তাবিজ, কবজ, পানি ও তেল পড়া, ঝাড়-ফোক দিয়ে থাকেন কৌশলে। তার আস্থানায় প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার জ্বীনের মাধ্যমে মানুষের বিভিন্ন সমস্যার প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার আশায় এখানে এসে প্রতারিত হয়েছেন অনেক মানুষ।

সরজমিনে ভুক্তভোগিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আহাদুর মিয়া রোগ সারানোর নাম করে রোগীর কাছ থেকে ৫শ’ টাকা থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নিচ্ছেন। মনের মানুষকে কাছে পাইয়ে দেয়ার কথা বলে যুবক-যুবতীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয় টাকা।

পরিচয় গোপন রেখে আহাদুর শাহ্র সাথে কথা বলে জানা যায়- ২৪ ঘন্টার ভেতরে মনের মানুষকে কাছে এনে দেয়ার জন্য তার ফি ১ লাখ টাকা, ৪৮ ঘন্টার মধ্যে এনে দিলে ৫০ হাজার এবং ১৪ দিনের মধ্যে এনে দিলে ১১ হাজার ৫শ’ টাকা দিতে হয়।

খবর নিয়ে জানা গেছে, ইসলামি বা প্রাতিষ্ঠানীক কোন শিক্ষা নেই আহাদুর শাহ্। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকার বিষয়টি আহাদুর শাহ্ নিজেও স্বীকার করেছেন। এমনকি তিনি নিজের নামও লিখতে পারেন না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানান, গত কয়েক বছরে আহাদুর শাহ্ তার ব্যবসার ডালপালা ছড়িয়েছেন চারপাশে। এখন শুধু হবিগঞ্জ জেলা নয়, বৃহত্তর সিলেট বিভাগের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিন রোগি আসেন তার কাছে।

এক ভুক্তভোগী দম্পতি জানান, তাদের কোনো সন্তান না থাকায় আহাদুর শাহের কাছে চিকিৎসা নিতে আসেন। সন্তান পাইয়ে দেয়ার কথা বলে ১১ হাজার টাকা নিয়েছেন আহাদুর শাহ্। পরে আরও লাগবে বলে জানায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন