শিরোনাম
জনপ্রতিনিধিরা কারা হবেন ইসলামের আলোকে! জৈন্তাপুর সদরে বাস-স্টেশন এলাকায় ভারতীয় পন্যের উপর রপ্তানী ট্যাক্স আদায়-কে কেন্দ্র করে দু’টি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া জৈন্তাপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জৈন্তাপুরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল , সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন আমি তোমার জম মালাকুল মউত আজরাইল ৫নং কলাতলীতে বাজার ব্যবসায়ী নির্বাচন সম্পূর্ণ হয় জৈন্তাপুর কেন্দ্রী নতুন ব্রিজের রাস্তার উন্নয়ন কাজে নদীর তীরবর্তী জায়গা থেকে মাটি উত্তোলন করা নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা অভিযোগ  জৈন্তাপুরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা কামাল আহমদকে কেন ভোট দিবেন? সিলেটে ‘স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্ট’-এ উদ্যোক্তা নিয়োগ
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৪:৪৮ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

ছাতক দোয়ারায় ইফতার, তারাবিহ ও সাহরির সময় লোডশেডিং, গ্রাহকরা ক্ষুব্ধ

Coder Boss / ১৩৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০২২

মুহাম্মদ মামুন মুন্সিঃ

সুনামগঞ্জের ছাতক দোয়ারায় রমজান মাসেও চলছে বিদ্যুৎ লোডশেডিংয়ের ভেলকিবাজি। ঘন্টায় ঘন্টায় যাওয়া আসা করছে বিদ্যুৎ। বিশেষ করে, সাহরি, ইফতার ও তারাবিহ নামাজের সময় বিদ্যুতের লোডশেডিং মানুষ মেনে নিতে পারছেন না। এমন পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা চরম ক্ষুব্ধ। এমন কি সাহরির সময় বিদ্যুতের লোডশেডিং থাকায় অন্ধকারের মধ্যে করতে হচ্ছে রান্না-বান্নাসহ খাওয়া-দাওয়ার কাজ। ভ্যাপসা গরমে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী ও রোজাদারসহ বিভিন্ন শ্রেণীর পেশার মানুষ। নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ভোগান্তি। ঘন ঘন এমন লোডশেডিংয়ের কারণে কম্পিউটার, ফ্রিজ, পানির মোটর, ফটোকপি মেশিনসহ বিদ্যুৎ চালিত যন্ত্রপাতি বিকল হওয়ার পথে। কয়েয়কদিন ধরে দিনে রাতে পনেরো-ষোলবার বিদ্যুৎ আসা যাওয়া করছে। লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও অফিসের কাজকর্মের ব্যাঘাত ঘটছে। দিনে রাতে প্রায় ৪-৫ ঘন্টা লোডশেডিং হয়। কখনও আবার মিনিটের মধ্যে ৩-৪বার বিদ্যুৎ আসা যাওয়া করে।
কাজিহাটা গ্রামের শামসুল ইসলাম বলেন, পবিত্র রমজান মাসে ইফতার, তারাবিহ ও সাহরির সময় যে পরিমানে লোডশেডিং হয় তা মেনে নেয়া যায় না। সারাদিন রোজা রেখে যখন ইফতারের সময় বিদ্যুৎ চলে যায় তখন খুব খারাপ লাগে যা ভায়ায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। তাছাড়া লোডশেডিংয়ের মধ্যে রান্না-বান্না করতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বাড়ির মহিলাদের।
পৌর শহরের খলিলুর রহমান বলেন, প্রতিদিন দিনে রাতে প্রায় পনেরবার বিদ্যুৎ আসা যাওয়া করছে। এমন অবস্থা কাজ শেষে বাসায় এসে বিশ্রাম নেওয়া কষ্টকর হয়ে পরেছে। সারাদিন কষ্ট করে শান্তিতে একটু ঘুমানো যায়না।
কম্পিউটার ব্যবসায়ি আব্দুর রহমান বলেন, অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যবসা পরিচালনা করা দায় পরেছে। বিদ্যুতের ভেলকিভাজিতে যেকোন সময় মিশিনগুলো নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য বেশীরভাগ সময় দোকান বন্ধ রাখতে হচ্ছে। লোডশেডিং এর কারণে কোন কাজ করা যাচ্ছে না। দিনে রাতে প্রায় ৪-৫ ঘন্টা লোডশেডিং হয়। কখনও আবার মিনিটের মধ্যে ৩-৪ বার বিদ্যুৎ আসা যাওয়া করে।

এব্যাপারে ছাতক বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান লোডশেডিংয়ের বিষয়ে স্বীকার করে বলেন, ঝড় বৃষ্টির কারণে লাইনে এই সমস্যা হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেয়ার।##


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০  

বিভাগের খবর দেখুন