মোঃ মশিউর রহমানঃ
ঘরে ঘরে আওয়ামী লীগ। তবে নেতা কর্মি নেই। পাড়া কিংবা মহল্লায় যেখানেই যাবেন ছাত্র লীগ,যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, নয়তো আওয়ামী লীগ সহ অন্যান্য সংগঠন।কিন্তুু অন্তর্কোন্দল এবং হাইব্রিড নেতাকর্মীতে বছরের পর বছর কমছে নৌকা প্রতিকের ভোট।যারা গত বছর জমায়াতের বরাদ্দ কৃত গরুর মাংস নিয়ে নিজ এলাকায় বিতরণ করেছে তারা আজ হতে যাচ্ছে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।যারা এতদিন দলের জন্য কাজ করেছে তাদের অপরাধ টা কি? তার কারণ হল একটাই জমায়াত বি এন পির লোকজন কলা কৌশলে আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে গোপনে আতাত করে অর্থের লোভে বিক্রি হয়ে তাদের কাছে দলের পদ পদবি দিয়ে দেন।তাই ত্যাগী আওয়ামী লীগের সদস্য গন মনের দুঃখে আর দলের কাজ করিতে আগ্রহ প্রকাশ না করায় দিন দিন নৌকা প্রতিকের ভোট কমে যাচ্ছে। তার প্রমাণ হল মহেশখালী কুতুবদিয়ার এম,পির ব্যবসায়িক শরিক দার হল,সাবেক এম,পি হামিদুর রহমান আজাদের বিশ্বাস্ত সহ চোর জমায়াত ক্যাডার, মহেশখালী কলেজের সাবেক দপ্তরি সাদত হোসেন, আর মহেশখালী উপজেলায় কুতুবজোম ইউনিয়নে সোনাদিয়া ০২ ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক হতে যাচ্ছ সাবেক যুবদলের সভাপতি ভূমি দস্যু ইয়সবা পাচারকারী গিয়াস উদ্দিন।