শিরোনাম
জনপ্রতিনিধিরা কারা হবেন ইসলামের আলোকে! জৈন্তাপুর সদরে বাস-স্টেশন এলাকায় ভারতীয় পন্যের উপর রপ্তানী ট্যাক্স আদায়-কে কেন্দ্র করে দু’টি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া জৈন্তাপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জৈন্তাপুরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল , সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন আমি তোমার জম মালাকুল মউত আজরাইল ৫নং কলাতলীতে বাজার ব্যবসায়ী নির্বাচন সম্পূর্ণ হয় জৈন্তাপুর কেন্দ্রী নতুন ব্রিজের রাস্তার উন্নয়ন কাজে নদীর তীরবর্তী জায়গা থেকে মাটি উত্তোলন করা নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা অভিযোগ  জৈন্তাপুরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা কামাল আহমদকে কেন ভোট দিবেন? সিলেটে ‘স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্ট’-এ উদ্যোক্তা নিয়োগ
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০১:৪৯ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

ফেঞ্চুগঞ্জে আশা ম্যানেজার খুন।

সত্যজিৎ দাস / ৪৩৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর হাকালুকি ও কুশিয়ারা নদীর তীরে অবস্থিত সিলেট জেলার অন্তর্গত সার কারখানার জন্য খ্যাত ফেঞ্চুগঞ্জ। এবার সেই ফেঞ্চুগঞ্জের মাইজগাঁওয়ে ঘটে গেলো নির্মম হত্যাকান্ড।

রোববার (১৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার মাইজগাঁও ইউনিয়নের পুরান বাজারের নিজামপুরে আশা এনজিও’র অফিস কক্ষে একই প্রতিষ্ঠানের পিয়ন ফজল মিয়া’র হাতে খুন হন সিনিয়র ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মো: আবুল কাশেম (৪৮)।

নিহত আবুল কাশেম হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার বাসিন্দা। তিনি আশা এনজিও এর সিনিয়র ব্রাঞ্চ ম্যানেজার হিসেবে ফেঞ্চুগঞ্জে কর্মরত ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে সিলেট জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গণমাধ্যম) লুৎফুর রহমান বলেন,এই অফিসের বাবুর্চি মো. ফজল মিয়া দা দিয়ে কুপিয়ে আবুল কাশেমকে হত্যা করে। ফজল মিয়ার বাড়ি সিলেটের জকিগঞ্জে।
তিনি বলেন,অফিস চলাকালীন সময়ে অফিসের মধ্যে দা দিয়ে কাশেমকে মাথায় ও মুখে এলোপাতাড়ি ভাবে কোপ দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে অফিস হতে পালিয়ে যায় ফজল। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

কি কারণে আবুল কাশেমকে হত্যা করা হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা। তবে পিবিআই তদন্ত করছে ও হত্যাকারী ফজল মিয়াকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,অফিসে কাজ করার সময় অফিসের পিয়ন ও বাবুর্চি ফজল তাকে হত্যা করেছে। এ সময় অফিসের অন্য সহকর্মীরা মাঠে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত পিয়ন ফজল পালিয়ে যায়।

নিহত আবুল কাশেমের স্ত্রী জানান,’ তিনি তাঁর স্বামী ও ফজলের উচ্চস্বরে কথা কাটাকাটির শব্দ শুনে অফিসে এসে দেখেন আবুল কাশেম রক্তাক্ত হয়ে মেঝেতে পড়ে আছেন এবং তিনি মৃত। খবর পেয়ে ফেঞ্চুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শাফায়েত হোসেন ঘটনাস্থলে পৌঁছে আলামত সংগ্রহ করে লাশ সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য প্রেরণ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন