শিরোনাম
জনপ্রতিনিধিরা কারা হবেন ইসলামের আলোকে! জৈন্তাপুর সদরে বাস-স্টেশন এলাকায় ভারতীয় পন্যের উপর রপ্তানী ট্যাক্স আদায়-কে কেন্দ্র করে দু’টি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া জৈন্তাপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জৈন্তাপুরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল , সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন আমি তোমার জম মালাকুল মউত আজরাইল ৫নং কলাতলীতে বাজার ব্যবসায়ী নির্বাচন সম্পূর্ণ হয় জৈন্তাপুর কেন্দ্রী নতুন ব্রিজের রাস্তার উন্নয়ন কাজে নদীর তীরবর্তী জায়গা থেকে মাটি উত্তোলন করা নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা অভিযোগ  জৈন্তাপুরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা কামাল আহমদকে কেন ভোট দিবেন? সিলেটে ‘স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্ট’-এ উদ্যোক্তা নিয়োগ
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

সাংবাদিক হানিফের বিরুদ্ধে অপপ্রচারকারী চক্রের প্রধান ফয়ছল কাদির

সিলেট নিউজ ডেস্ক / ১৫১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২২

ক্রাইম প্রতিবেদক :

সিলেট বিভাগীয় রিপোর্টার্স ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ‘সুরমা মেইল ডটকম’ সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি
সাংবাদিক মোহাম্মদ হানিফকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারকারী চক্রের এক সদস্যের ফোন কল
রেকর্ড, হোয়াটসঅ্যাপ ও ম্যাসেঞ্জারের কথপোকথন ফাঁশ হয়েছে। যা বর্তমানে সুরমা মেইল কর্তৃপক্ষের হেফাজতে
রয়েছে।
ওই ব্যক্তির নাম ফয়ছল কাদির। সে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার নিজ বড়দেশ গ্রামের আব্দুল মান্নানের
ছেলে বলে জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ফয়ছল কানাইঘাট থানায় দায়েরকৃত একটি ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি। যার নং-
৪১০/২০১১ইং ও এসএমপির শাহপরান (রহ:) থানায় দায়েরকৃত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন মামলারও আসামি সে।
মামলা নং-০৫/২০২১ইং। ধর্ষণ মামলা ৯ মাস ও শাহপরান থানায় পুলিশের দীর্ঘদিন কারাভোগ করেন।
সম্প্রতি লক্ষ্য করা গেছে সাংবাদিক হানিফকে গায়েল করতে ফেসবুক ফেইক Hadi Al Anas ও Dx Khan
নামের দুই ফেইক আইডি থেকে তাঁর (হানিফ) নাম ও ছবি ব্যবহার করে নানান ধরণের সম্মানহানিকর মিথ্যা-
বানোয়াট তথ্য অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।
ভূয়া, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার ফেসবুকের ফেইক আইডিতে দেখে নড়েচড়ে বসে এলাকার সাধারণ মানুষ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কে বা কারা অপপ্রচার করছে খোঁজ করা শুরু হয়। বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে
অপপ্রচারকারী কচক্রী ওই মহলের সন্ধান পাওয়া যায়নি। সাংবাদিক হানিফের পক্ষে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে
এলাকার সাধারণ মানুষ।
হানিফের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বন্ধে এবং ওই চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করতে গত ১৬ নভেম্বর গণস্বাক্ষরিত একটি
আবেদন সিলেট পুলিশ কমিশনার বরাবরে দাখিল করেন  বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মোতাহের মিয়া ও সিলেট সদর
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুর্শেদ আহমেদ চৌধুরী (মাছুম)। আবেদন স্বাক্ষর করেন সিলেট সদর উপজেলা
পরিষদের নারী ভাইস চেয়ারম্যান, ৪নং খাদিমপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান ও ৩ ইউপি সদস্য সহ প্রায় আড়াই শতাধিক
মানুষ।
ওই কুচক্রী মহলটি শুধু ফেইক আইডিতেই সীমাবদ্ধ থাকেনি বরং ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত অনিবন্ধিত ৩টি
পোর্টালে সেই একই মিথ্যা তথ্য দিয়ে নগদ অর্থের মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করায় এবং লিংকগুলো ফেইক আইডিতে
শেয়ার করে সাংবাদিক হানিফের সম্মান ক্ষুন্ন করতে আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী ও বন্ধু-বান্ধবসহ বিভিন্ন
শুভাকাঙ্ক্ষীদের আইডিতে ট্যাগ করে।
প্রকাশিত সংবাদের সূত্র ধরে এগুতে থাকেন সাংবাদিক হানিফ সহ তাঁর সহকর্মীরা। যোগাযোগ করেন নিউজ
পোর্টালগুলোর কর্তৃপক্ষের সাথে। এক পর্যায়ে উঠে আসে হবিগঞ্জের এক নারী সাংবাদিকদের নাম। তার সাথে প্রথমে
মুটোফোনে যোগাযোগ করে মিথ্যা দিয়ে ভরপুর সংবাদ প্রকাশ কেন করেছেন জানতে চাইলে প্রথমে মুখ খুলতে না
চাইলেও পরবর্তী অপপ্রচারকারী চক্রের প্রধান ফয়ছল কাদিরের নাম, ছবি, ফোন কল রেকর্ড, হোয়াটসঅ্যাপ ও
ম্যাসেঞ্জারের সব কথোপকথন ফাঁস করেন।

জানা যায়, নারী-পরুষ মিলীত ৮/১০ জনের একটি চক্র রয়েছে, যার প্রধান ফয়ছল কাদির।
ওইকচক্রী মহল থেকে রক্ষা পেলেন না সিলেটের সাংবাদিক মোহাম্মদ হানিফও। নানান মিথ্যা তথ্য দিয়ে
মানহানিকর ভাষা প্রয়োগ করে একের পর এক অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। ফলে মানসীক ভাবে ভেঙ্গে পড়েছেন
হানিফ।
এদিকে গত ২৯/১১/২২ইং তারিখে ফেইক ওই আইডিগুলো থেকে সংবাদকর্মী হানিফকে টার্গেট করে ২টি স্ট্যাটাস দেয়
ওই কুচক্রটি। স্ট্যাটাসে সিলেট মহানগরীর ইসলামপুর (মেজরটিলা) শ্যামলি-১নং থেকে টিলাগড় পেট্রোল পাম্প এর
ভিতরে যে কোন জায়গায় যে-কোনদিন হত্যার ইংগিত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে সাংবাদিক হানিফ জানমালের নিরাপত্তা চেয়ে শাহপরাণ (রহ.) থানায় সাধারণ ডায়েরী (জিডি) দায়ের করেন। যার
নং-১৫৩১/২২ইং।
পরে গত ৫ ডিসেম্বর ২০২২ই তারিখে মিথ্যা ও তথ্য গুজব ছড়িয়ে সম্মানহানী বন্ধে র‌্যাপীড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন,
র‌্যাব-৯ এ একটি আবেদন করেন মোহাম্মদ হানিফ। যার নং-১৮৯৮, তারিখ: ০৫/১২/২০২২ইং।

সিএনজি চালক ও নারী ধর্ষক কিভাবে হয়ে উঠলেন সাংবাদিক বিস্তারিত আসছে পরবর্তী সংখ্যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন