শিরোনাম
মাধবপুরে রাস্তা বন্ধ করা অবরুদ্ধ এক পরিবার রোগীকে দেখতে যাওয়ার ফজিলত ও মর্যাদা শিলাবৃষ্টিতে দোয়ারাবাজারে শতাধিক ঘর বাড়ী ক্ষতিগ্রস্ত ছাতকে বালু সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন, সভাপতি আব্দুস সাত্তার সম্পাদক দিলোয়ার খেলাফত মজলিস মৌলভীবাজার জেলার মজলিসে শুরা সম্পন্ন মুহাদ্দিস মাওলানা ফখরুল ইসলাম সভাপতি নির্বাচিত মৌলভীবাজারে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান আব্দুল মতিন খান কুরআনে যাদেরকে আল্লাহর ওলি বলা হয়েছে বানারীপাড়ায় ন্যাশনাল সার্ভিসের কমিটি গঠন। সুমন দেবনাথ সভাপতি, সজল চৌধুরী সম্পাদক সিলেটের জৈন্তিয়া রাজ্যের প্রাচীন পুরাকীর্তি  সংরক্ষণ ও সংস্কার করা এখন সময়ের দাবী-অধ্যাপক সজল নাগ জনপ্রতিনিধিরা কারা হবেন ইসলামের আলোকে!
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ০৭:৫১ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

হবিগঞ্জে উচ্ছেদের পর আবারও দখল করে স্থাপনা নির্মাণ!

Coder Boss / ৫০২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০

পলাশ(হবিগঞ্জ)স্টাফ রিপোর্টারঃ

হবিগঞ্জ শহরে পরিত্যাক্ত খোয়াই নদী থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পর আবারও দখল করে বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করছেন প্রভাবশালী মহল। এ ছাড়া অনেক অবৈধ স্থাপনা এখনও রয়ে গেছে। এতে নানান ভোগান্তির শিকারও হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। শুধু তাই নয়, এসব স্থাপনায় অবৈধ বিদ্যুত ও গ্যাস সংযোগও রয়েছে।

সাবেক জেলা প্রশাসক মাহমুদুল কবির মুরাদ অভিযান চালিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে খোয়াই নদীর পাড় থেকে শতাধিক বাড়িঘর, দোকানপাট উচ্ছেদ করেন। এরপর তিনি বদলী হয়ে গেলে আবারও অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলা হয়। কিন্তু আর তাদের ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন। উদ্যোগ নেয়া হয়নি অবৈধ স্থপনা উচ্ছেদেরও।

বর্তমান জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান চলতি বছর দুইবার অভিযান চালিয়ে হাতেগুণা কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেন। সেই জায়গায় আবারও স্থাপনা গড়ে তোলেছে প্রভাবশালী মহল।

স্থানীয়রা জানান, শহরের অনন্তপুর থেকে হরিপুর পর্যন্ত পুরো মরা খোয়াই নদী দখল করে আবারও পাকা বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করা হয়েছে। এর মধ্যে অনেকেরই কোন বৈধ কাগজপত্র নেই। আর যাদের কাগজপত্র রয়েছে সেটাও পাকা ঘর কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করার জন্য। অথচ দেখা যায় কোন কোন এলাকায় তিন তলা, চার তলা ফ্ল্যাট বাড়ি।

সরেজমিনে দেখা যায়, অনন্তপুর, নিউ মুসলিম কোয়ার্টার, সিনেমা হল, জিলপার, উত্তর শ্যামলী, দক্ষিণ শ্যামলী হরিপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় খোয়াই নদীর মধ্যখানে এসব অবৈধ স্থাপনা।

এসময় ওই এলাকার কয়েকজন মালিকের সাথে যোগাযোগ করলে তারা জানান, কেউ কেউ দখল কিনেছেন আবার কেউ লিজ নিয়েছেন। আবার কেউ এমনি আছেন। দীর্ঘ বছর ধরে এসব অবৈধ স্থাপনার মধ্যে বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগ রয়েছে। অনেক প্রভাবশালী মালিকরা এসব বিল্ডিংয়ের ভাড়া দিয়ে মাসে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। তাই স্থানীয়দের দাবি চলমান উচ্ছেদ অভিযানে খোয়াই নদীরও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে হবিগঞ্জ শহরকে জলাবদ্ধমুক্ত করা হউক।

এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান জানান, উচ্ছেদ অভিযান প্রক্রিয়াধীন আছে। করোনার কারণে বন্ধ ছিল। আবারও উচ্ছেদ অভিযান চলবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন