শিরোনাম
জনপ্রতিনিধিরা কারা হবেন ইসলামের আলোকে! জৈন্তাপুর সদরে বাস-স্টেশন এলাকায় ভারতীয় পন্যের উপর রপ্তানী ট্যাক্স আদায়-কে কেন্দ্র করে দু’টি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া জৈন্তাপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জৈন্তাপুরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল , সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন আমি তোমার জম মালাকুল মউত আজরাইল ৫নং কলাতলীতে বাজার ব্যবসায়ী নির্বাচন সম্পূর্ণ হয় জৈন্তাপুর কেন্দ্রী নতুন ব্রিজের রাস্তার উন্নয়ন কাজে নদীর তীরবর্তী জায়গা থেকে মাটি উত্তোলন করা নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা অভিযোগ  জৈন্তাপুরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা কামাল আহমদকে কেন ভোট দিবেন? সিলেটে ‘স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্ট’-এ উদ্যোক্তা নিয়োগ
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১২:৫৬ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

সুস্থ হতে চাই. অসহায় হতদরিদ্র কিশোরী

Coder Boss / ২৬৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

মুহাম্মদ মামুন (দোয়ারা বাজার উপজেলা)
এটি কোন কল্প কাহিনী নয়! নয় কোন আর্টিকেল কিংবা লুতুপুতু প্রেম কাহিনী । এটি একজন মহিলা ও তার সন্তানদের বাস্তব জীবন থেকে নেয়া করুণ অধ্যায় । আশা করি আমার লিস্টের সবাই লেখাটি পড়বেন ।

যে মহিলাটি বিয়ের পর থেকে দুঃখে দুঃখে তার জীবন কেটেছে। অনেক ছেলে মেয়ে রেখে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান মহিলার স্বামী!স্বামী গত হওয়ার পর থেকে তিনি জীবন যুদ্ধ শুরু করেন! প্রথমে মহিলা মানুষের বাসায় বাসায় কাজ করেন ছোট ছোট ছেলে নিয়ে তারপর বার্ধক্যজনিতে কারণে কাজ ও করতে পারেনি,এখন মানুষের দোয়ারে দোয়ারে ভিক্ষা করেন, ইচ্ছে আছে ছেলে মেয়ে মানুষ করে গড়ে তোলার!তারপর ছেলেমেয়েরা দূর করবে সংসারের অভাব অনটন,আর দূর করবে মায়ের ভিক্ষাবৃত্তি ।মনে হয় ইচ্ছেটা ইচ্ছেই থেকে যাবে। তার দিন গুলো কাটে বিষণ্ণ মনে আকাশ পানে তাকিয়ে নয়তো জ্যোৎস্নার চাঁদ দেখে ।

অহ আমি তো শুধু বলেই যাচ্ছি মহিলাটির পরিচয় ও এখনো দেওয়া হলনা, উনার বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারা বাজার উপজেলার, ২ নং নরসিংপুর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের লেদারকান্দি গ্রামে, উনার নাম মঙ্গলী বেগম। সন্তানদের মুখে একবেলা আহার তুলে দেওয়ার জন্য স্থানীয় বালিউরা বাজার, বাংলাবাজার ও ছাতকে করেন ভিক্ষাবৃত্তি।

আজ সকালে শীতের তীব্রতা থেকে রক্ষা পেতে মহিলাটির ছোট মেয়ে বাড়ির আঙ্গীনায় আগুন পোহাচ্ছিল, হঠাৎ করে আগুন পোহাতে গিয়ে মেয়েটি অর্ধেক পুড়ে যায়, প্রথমে ভেবেছিলেন তেমন কিছু হবেনা । কিন্তু সকাল পেড়িয়ে যখন বিকাল হলো অবস্থা খুব বেশিই খারাপ হচ্ছে, জুটেনি এক পয়শার ও অসুধ, যেখানে পাতিলেই নেই রাতের খাবার সেখানে অসুধ তো বিলাসিতা। কিন্তু রোগ তো আর বুঝেনা দরিদ্রতা। নেই ঘরের ব্যবস্থা ও।খোলা আকাশের নিচেই খাটাচ্ছেন।মেয়েটি মাঠিতেই বস্তার মধ্যে শুয়ে আছে! কি নির্মম। মেয়ে খাতরাচ্ছে আর মা চোখের জল পেলে আহাজারি করছেন।

বাচ্চাটিকে বাচাতে হলে দ্রুতই মেডিকেল নিতে হবে,না হয় ইনফেকশন হয়ে যেকোনো ধরনের এক্সিডেন্ট ঘটতে পারে।কিন্তু মেডিকেল নিতে হলে প্রয়োজন টাকার। কিন্তু টাকা? এতো টাকা কোথাও পাবে তারা? যেখানে সংসারে রুজগার করার মতন কেউ নাই! যে টাকা মহিলা ভিক্ষা করে পেতেন তা দিয়ে কোন মতে সংসার টেনে হেঁচরে চলে যায়।

সেখানে বাচ্চাটিকে মেডিকেল নেওয়া সেতো দুঃস্বপ্নের মতো।
হসপিটাল না নিতে পারলে যে কোন সময় ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা । নিভে যেতে পারে একটি প্রাণ প্রদীপ । মৃত্যু হতে পারে একটি স্বপ্নের একটি ভালোবাসার। মৃত্যু হবে আমাদের বিবেকের।
..
প্রিয় বন্ধুগন এখন একটু চিন্তা করে দেখুন এই সামান্য কয়েকটা টাকার জন্য যদি একটা কিছু হয়ে যায়! তবে কিভাবে আমরা এর দায় এড়াতে পারি? আমার লিস্টে হয়তো কোটিপতি বা বিত্তবান কোন লোক নেই তবে ভালো এবং হৃদয়বান কিছু মানুষ অবশ্যই আছেন । আপনারা ইচ্ছা করলেই এই বাচ্চাটিকে বাঁচাতে পারেন, বাঁচাতে পারেন তার স্বপ্ন কে!

আমার লিস্টের সকলের প্রতি হাত পাতছি নিজের জন্য নয় অনাথ শিশুটার জন্য । অনুগ্রহ করে শিশুটার আশা গুলো কে চোখের পানিতে রূপ দিবেন না প্লিজ । যে যা পারেন তাদের পাশে দাঁড়ান স্বপ্ন পুরুষ হয়ে । আমি কথা দিচ্ছি আপনাদের দেওয়া একটি টাকাও এদিক সেদিক হবে না আশা করি। সম্পূর্ণটাই খরচ করা হবে। আজকের দান অবশ্যই পরকালে হাতিয়ার স্বরূপ হয়ে থাকবে ইনশাআল্লাহ্ । মহিলাটাকে ব্চ্চাগুলাকে আমি নিজ চোঁখে দেখে এসেছি সত্যি খুব অসহায়। পাশে দাড়ানোর মতন কেউ নেই!!

☞➤বিকাশ নাম্বার 01845984761[পারসোনাল ]
☞➤ নগদ 01845984761[পারসোনাল ]
প্রয়োজনে আপনার ভালো বন্ধুদের মেনশন করতে পারেন এই পারেন এই পোষ্টে।

পোষ্টি শেয়ার এবং কপি করার আহ্বান জানাচ্ছি অন্তত এটুকু হলেও করুন যাতে করে কেউ না কেউ সাহায্য দানে উৎসাহিত হয় । প্রয়োজন বোধে আমার নাম্বারে 01752753137 কথা বলতে পারেন ।
.
আবেদনেঃ এম এইস আদর

বিঃদ্রঃ ফেইসবুকে এই মর্মান্তিক ছবিগুলা গ্রহণ করতেছে না।অতিরিক্ত পুড়া এবং উলঙ্গ। যারা দেখতে চান মেসেঞ্জারে দেওয়া হবে। একবার পোষ্ট দেওয়ার পরে ফেইসবুক বলেছে ছবিগুলা তাদের নিতিমালার বাহিরে তাই স্টিকার মেরে দেওয়া।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন