শিরোনাম
কুরআনে যাদেরকে আল্লাহর ওলি বলা হয়েছে বানারীপাড়ায় ন্যাশনাল সার্ভিসের কমিটি গঠন। সুমন দেবনাথ সভাপতি, সজল চৌধুরী সম্পাদক জনপ্রতিনিধিরা কারা হবেন ইসলামের আলোকে! জৈন্তাপুর সদরে বাস-স্টেশন এলাকায় ভারতীয় পন্যের উপর রপ্তানী ট্যাক্স আদায়-কে কেন্দ্র করে দু’টি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া জৈন্তাপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জৈন্তাপুরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল , সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন আমি তোমার জম মালাকুল মউত আজরাইল ৫নং কলাতলীতে বাজার ব্যবসায়ী নির্বাচন সম্পূর্ণ হয় জৈন্তাপুর কেন্দ্রী নতুন ব্রিজের রাস্তার উন্নয়ন কাজে নদীর তীরবর্তী জায়গা থেকে মাটি উত্তোলন করা নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা অভিযোগ  জৈন্তাপুরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৬:৫২ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

সাতক্ষীরার সীমান্ত দিয়ে ঢুকছে ভারতীয় গো-মাংস, ফেরি করে চলছে বিক্রি

Coder Boss / ১৮৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২১

 

শেখ অাবুমুছা সাতক্ষীরাঃ

চোরাইপথে সাতক্ষীরার সীমান্ত দিয়ে ঢুকছে ভারতীয় গো-মাংস। ভারতীয় সেই গো-মাংস সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিতে ফেরি করে চলছে বিক্রি। চোরাচালানীরা ভারতে জবাই করা গবাদিপশুর মাংস চোরাইপথে বাংলাদেশে নিয়ে আসার পর তা হাটে বাজারে ও গ্রাম এলাকায় কম দামে বেচাকেনা করছে। বাংলাদেশের বাজারমূল্য অপেক্ষা এই গরুর মাংসের দাম অনেক কম হওয়ায় ক্রেতারাও তা কিনছেন হরহামেশায়।

সাতক্ষীরা সীমান্তের কা্ঁকডাঙ্গা, কেঁড়াগাছি, তলুইগাছা, বৈকারি, কুশখালিসহ কলারোয়ার কয়েকটি এলাকার চোরাকারবারিরা সাইকেল, ভ্যান ও মোটরসাইকেলে করে বস্তাভর্তি এই মাংস ফেরি করছে। এই মাংস বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ২৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকায়। কোন কোন সময় এর কমেও বেচাকেনা হচ্ছে। প্রতিদিন ভোরে গ্রামে গ্রামে তারা পৌছে দিচ্ছে এই মাংস। আগ্রহী ক্রেতারাও কমদামে তা কিনে নিচ্ছে। স্থানীয়রা বলছেন, বাংলাদেশের বাজারে জবাইকৃত গরুর মাংস সচরাচর ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায় বিক্রি হয় প্রতিকেজি। অথচ চোরাপথে আসা মাংসের দাম তার অর্ধেকের কিছু বেশী। এমন অবস্থায় দরিদ্র ক্রেতারা এর প্রতি ঝুকে পড়ছেন। বিশেষ করে যারা অসচেতন তারাই এই মাংস ক্রয় করছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী কসাইদের কাছেও চোরাচালানের এই মাংস কম দামে সরবরাহ করা হয়। ফলে মাংস ব্যবসায়ী কসাইরা দেশীয় মাংসের সাথে মিশিয়ে দিয়ে বাড়তি মুনাফা লুটে নিচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’র কড়া নজরদারির কারনে ভারতীয় গবাদিপশু বাংলাদেশে আসতে পারছে না। ফলে চোরাকারবারিরা ভারতীয় এলাকায় গরু জবাই করে তা মাংস হিসাবে এই সীমান্তে পাঠিয়ে দিচ্ছে। দাম কম হওয়ায় ক্রেতারাও এর দিকে ঝুকে পড়ছেন। বিজিবি সদস্যরা প্রায়ই এসব মাংস আটক করে থাকেন। তা সত্ত্বেও গরুর মাংসের চোরাচালান থামছে না।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিজিবির ৩৩ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আল মাহমুদ জানান, চোরাপথে ভারতীয় গরুর মাংস বাংলাদেশের এলেই আমাদের সদস্যরা আটক করে থাকে। প্রায়ই আমাদের অভিযানে এই মাংস জব্দ করা হয়। পরে তা মাটিচাপা দিয়ে নষ্ট করে ফেলা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  

বিভাগের খবর দেখুন