শিরোনাম
জৈন্তাপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জৈন্তাপুরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল , সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন আমি তোমার জম মালাকুল মউত আজরাইল ৫নং কলাতলীতে বাজার ব্যবসায়ী নির্বাচন সম্পূর্ণ হয় জৈন্তাপুর কেন্দ্রী নতুন ব্রিজের রাস্তার উন্নয়ন কাজে নদীর তীরবর্তী জায়গা থেকে মাটি উত্তোলন করা নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা অভিযোগ  জৈন্তাপুরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা কামাল আহমদকে কেন ভোট দিবেন? সিলেটে ‘স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্ট’-এ উদ্যোক্তা নিয়োগ দোয়ারাবাজারে জামায়াতের নগদ অর্থ ও ঢেউটিন বিতরণ আল্লাহ্ কে, আপনি কি তাঁর পরিচয় জানেন?
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১১:৫৪ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

একটি নতুন আইডিয়া।

Coder Boss / ৫৮০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০২০

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীঃ
আসসালামুআলাইকুম। দেশের এমন পরিস্থিতিতে সাধারন নাগরিক হিসেবে ছোট মাথায় একটা পরামর্শ শেয়ার করতেছি। আশা করতেছি বিবেচনায় রাখার চেস্টা করবেন।
প্রত্যেকটা পরিবারকে ব্যাংকে অথবা বিকাশ/নগদ/রকেটের মাধ্যমে নগদ টাকা প্রদান করা যা কিনা? প্রসাশন ডিসিপ্লিন এর দায়িত্বে থাকবে। ভোটার কার্ড নাম্বার ধরে টাকাটা সেন্ড করা হবে।
পদ্ধতিঃ
অনলাইনে একটা ওয়েবসাইট করবেন, যেখানে প্রত্যেকটা নাগরিক তার ভোটার কার্ডের নাম,পিতার নাম, ঠিকানা, আইডি কার্ড নাম্বার এবং একাউন্ট নাম্বার ( ব্যাংক অথবা মোবাইল) নিজেই প্রদান করবে। সময় মাত্র ১৫ দিন। ১৫ দিন পরে ৭ দিন বসে ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার গুলো চেক করা হবে যে সব নাম্বার গুলো বাস্তব কি না! ২২ দিন পরে প্রত্যেকটি নাগরিকের একাউন্টে (ব্যাংক/মোবাইল) টাকা পাঠানো হবে।
বাজার ব্যাবস্থাঃ
যারা কাচাঁ বাজার করবে তাদের কে প্রসাশন কন্ট্রোল করবে এবং কাচাঁ বাজার বসবে খোলা রাস্তায় বা পার্কে, অনেক ফাঁকা ফাঁকা করে। যেন প্রত্যেকের সাথে একটা সঠিক দূরত্ব বজায় থাকে। কোন রাস্তাতেই ভারী কোন জানবাহন চলে না তাই সকল রাস্তাঘাট ফাঁকাই পরে আছে।
আর একটা কাজ করা যায়ঃ বাজার টা সপ্তাহে যে কোন একটা বা দুইটা দিন নির্ধারন করে প্রত্যেকটা ওয়ার্ড ওয়াইজ বসাতে পারেন। যেমন : শনি এবং মোঙ্গল বার ১নং ওয়ার্ড, রবি এবং বুধ বার ২নং ওয়ার্ড ইত্যাদি। পরিস্থিতি ভালো হলে আবার সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এখনো সময় আছে, সকল নেতা কর্মীদের হাতে এই ত্রানের টাকা না দিয়ে সরাসরি আমাদের কে দেন। নেতা কর্মীরা আমাদের গার্ডিয়ান, তানারা সব কিছু দেখ ভাল করবেন যে সব কিছু ঠিক ভাবে হচ্ছে কি না, সবাই টাকা পেয়েছে কি না, কারো কোন সমস্যা হচ্ছে কি না ইত্যাদি। এছাড়াও কেউ যদি কারো ব্যক্তিগত তহবিল থেকে কিছু দিতে চায় এটা একান্ত তাদের ব্যাপার।
জীনিসটা একবার চালু হলে সঠিক নাগরিকের তথ্য সহ ব্যাংক একাউন্ট সারাজীবন থেকে যাবে।
চাল,ডাল,তেলের এই অনুদান অনেকেই পাচ্ছে না আবার অনেকে দু- তিন বার ও পাচ্ছে। শুধু মাত্র বাইরে থেকে ঘর আর পোশাক দেখলেই বোঝা যায় না তার পকেটে কি আছে? পকেটের খবর কেবল মাত্র সে নিজেই ই জানে। এই লকডাউনে অনেকে চাকুরী হারাচ্ছে, প্রিপেইড মিটার -টাকা শেষ বিদ্যুৎ শেষ, ঘর ভাড়া, এই টাকাগুলো কোথা থেকে আসবে একটু ভেবে দেখবেন প্লিজ।
ঘরে বসে না থেকে বিকল্প পদ্ধতি সকলেরই বের করা উচিৎ তাই বলবো,
আমার থেকে এমন একটা পরামর্শ বের হয়েছে, আপনাদের কাছে আরো ভালো কিছু থাকতে পারে তাই অনুরোধ করবো আপনাদের পরামর্শ গুলো ও বিবেচনা করবেন। আমার কথায় কেউ কষ্টপেলে বা অন্যায় কিছু লিখে ফেল্লে আমায় ক্ষমা করবেন।
ধন্যবাদ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  

বিভাগের খবর দেখুন