ছাতক, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
ছাতকের ইসলামপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড মেম্বার লাল মিয়া,বনগাও গ্রামের জফির মিয়া,বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক ইলিয়াছ আলী,উদয়ন সমাজ কল্যাণ সংস্থার অর্থ সম্পাদক সুমন মিয়া,সহ সম্পাদক আব্দুল হক, রতনপুর গ্রামের বিশিষ্ট মুরব্বি মকবুল মিয়া, এবং জাহির মিয়া যাদের একজনের বিরুদ্ধেও ছাতক থানায় কোন মামলা নেই। তাদের কে কিভাবে সন্ত্রাসী বলে আখ্যায়িত করা হলো?
এমন প্রশ্ন আনে সামাজিক সংঘটন উদয়ন সমাজ কল্যাণ সংস্থা।
এক বিবৃতিতে সংস্থার সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম রাসেল বলেন- আমরা উদয়ন সমাজ কল্যাণ সংস্থার পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রাইভেট ডিটেকটিভ নামক পাক্ষিক পত্রিকার সিলেট বিভাগীয় প্রধান পরিচয়কারী জিসান আহমেদ জুটন (ফরিদগঞ্জ থানা মামলা নং 14/17, হাইমচর থানা মামলা নং 4/11)ডাকাতি ও মাদক মামলায় গত কয়েক বছর ধরে এই এলাকায় পলাতক ছিলো। কিছুদিন আগে ফরিদগঞ্জ থানার এস,আই নাজমুল তাকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছনবাড়ী থেকে গ্রেফতার করেছিলো। সে জেল থেকে এসে এলাকায় আবার ডালপালা বিস্তার করে।সন্দেহের কারনে এলাকার সবাই একত্রিত হয়ে এখান থেকে যাওয়ার জন্য বললে সে ছাতক থানায় 107 ধারায় মামলা করে। সে গত চার পাচ বছর আগে উত্তর খুরমা ইউনিয়নে কবিরাজ, এবং রাবার ড্যাম এলাকায় কবিরাজ বলে পরিচয় দিয়ে আসছে।সম্প্রতি এলাকায় এসে সাংবাদিক, র্যাবের সোর্স,গোয়েন্দা সদস্য, ভারতীয় গোয়েন্দা র,এর সদস্য এমন কি সাংবাদিক বানাবে এই কথা বলে বনগাও গ্রামের মুহিবুর রহমানের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে।এই 107 ধারা মামলায় কিভাবে এলাকার মেম্বার সহ 7জনকে সন্ত্রাসী বলে সম্বোধন করে প্রাইভেট ডিটেকটিভ পত্রিকা। আইনি ব্যবস্থা নিতে জোর দাবি জানাচ্ছি।