চুনারুঘাট প্রতিনিধিঃ- স্বপ্ন নয় বাস্তবেই কৃষক উদ্যোক্তা শহিদুল ইসলাম রিপন শুক্রবার (১৪ ই- আগষ্ট) একবার্তায় তিনি জানান তার,এন হক এগ্রিকালচার ফার্ম মাল্টা বাগান পরিদর্শন করেন,
বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব,
জনাব আরিফুর রহমান অপু সাহেব এ সময় উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ জেলার দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত অফিসার ও চুনারুঘাট উপজেলার কৃষি অফিসার জনাব জালাল সরকার সহ উপস্থিত এত এলাকার লোকজন,চৌধুরী ফয়সল চৌধুরী লিংকন, জামি আহমেদ আরো অনেকেই। শহিদুল ইসলাম রিপন বলেন আমার পক্ষ থেকে জনাব আরিফুর রহমান অপু স্যার-কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই বাগানটি পরিদর্শন করার জন্য এবং স্যার সহ সকলের প্রতি অবিরাম ভালবাসা ও দোয়া রইল।
সেই সাথে কৃষক রিপন মনে করেন আমি আমার পরিবার আজ গর্বিত কারন হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড বাগবাড়ী গ্রামে ৬-বিঘা জমি নিয়ে এই ফসিল বাগান তৈরী করার জন্য এখানে সার্বিকভাবে পরিশ্রম ও সহযোগিতা করে আসছে আমার বড় ভাই প্যানেল মেয়র তাজুল ইসলাম কাজল ভাইয়ের পরামর্শে আজ এই সাফল্য অর্জন। এবং আল্লাহ পাকের কাছে শুকরিয়া আদায় করি।আমি মনে করি একটি এলাকা উন্নয়ন অবহৃত থাকতে হলে কৃষি কাজে সোনালী হ্রাস অর্জনে আমাদের মনোভাব থাকাটা অপরিহার্য কার্যকর প্রদোক্ষেপ। সোনার বাংলা উন্নয়ন হতে হলে আগে কৃষক উন্নয়ন জরুরি,
শোকের মাসে আজ স্বরণ হল মহান জাতির জনক বলেছিলেন কৃষক উন্নয়ন সম্ভব হলে গোটা দেশ ও জাতি উন্নয়ন সম্ভব। তাহলে একটি সম্ভবনাকে কাজে লাগানো যায়। আমি আমাদের প্রায় ৬-বিঘা জমি নিয়ে,এন হক এগ্রিকালচার ফার্ম এর যাএা শুরু করি আল্লাহ পাকের কৃপায় এখানে বিভিন্ন ৩ ফুট উচ্চতা ফলের চারা রুপন করি যেমন- (বারি-১)মাল্টা, সাতকরা,
ডালিম, জাম্বরা, পেঁপে, নাগরা-মরিচ সহ দেশি বিদেশী বিভিন্ন জাতের ফলের গাছ চাষ করছি। এই কাজে থাকে দেখবাল সহযোগিতা করছেন চুনারুঘাট উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা ও পরিবারের সদস্যরা।
উল্লেখ করেন রিপন গত (১২ মে) বাগান পরিদর্শন করেন সিলেট বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার, জনাব ফজলুল কাদির, স্হানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মোঃ নুরুল ইসলাম, চুনারুঘাট উপজেলার চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদির লস্কর ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং সহকারী কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা ও পৌর মেয়র নাজিম উদ্দীন, এতে বিভাগীয় কমিশন পরিদর্শন শেষ বলেছিলেন আমাদের দেশে শত-শত একর মূলবান অনাবাদি জমি পরে থাকে আপনারা পরিবারের সদস্যরা মিলে যে উদ্যোগ গ্রহন করেছেন অবশ্যই সফলতাও তরুণদের জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। বর্তমান সরকারও চাচ্ছে কোন জমি যেন খালি না পরে থাকে। আমার কৃষি বিভাগ ও কৃষি কর্মকর্তা আপনাকে সব সময়ে পরামর্শ সহ পারস্পরিক সহযোগিতা করবে। এবং কৃষক আমি তা পেয়ে আসছি। আজ পরিদর্শনে এসে আমাকে কৃষি অতিরিক্ত সচিব মহোদয় বলছেন আপনার প্রয়োজনে উনার কৃষি কর্মকর্তা আমাকে সব ধরনের সহযোগিতা করবেন এবং পাশে রয়ে ফসলি জমিতে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করবেন। তাতে দেখা যাবে এখানে অনেক দিনমজুরি সাধারণ মানুষের কর্মসংস্থান৷ সহ ফসলি জমি চাষাবাদ বাড়বে উপকৃত হবে এলাকা। বিশেষ করে উদ্যোগতা বলেন এই এগ্রিকালচার আমরা চাই আমাদের উপজেলাসহ আশেপাশের মানুষের জন্য ভেজাল ফরমালিন মুক্ত ফল খাবারের ব্যবস্হা করে সফলতা অর্জন করি। আমরা সফল হলে অবশ্যই আশেপাশের শিক্ষিত তরুণ প্রজন্মের উদ্বুদ্ধ বৃদ্ধি পাবে চাষাবাদ ।
সেই সাথে আগ্রহ চাষাবাদ কৃষক কে আমি আন্তরিক ভাবে সহযোগিতা করবো ইনশাআল্লাহ। এই প্রজেক্ট দেশ ও জাতির কল্যায়ন হবে মর্মে উল্লেখ্য করেন কৃষক শহিদুল ইসলাম রিপন।