শিরোনাম
মালদ্বীপে পার্লামেন্ট নির্বাচনে ‘মুইজ্জু’র অভূতপূর্ব জয় গ্যাস সংকটে বন্ধ হল ফেঞ্চুগঞ্জের সারকারখানা ‘সুবর্ণা’ গণধর্ষণ ও হত্যামামলার রহস্য উদঘাটন জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জনপ্রিয় অভিনেতা অলিউল হক রুমি’র মৃত্যু জৈন্তাপুর প্রেসক্লাবে দৈনিক সাময়িক প্রসঙ্গ’র বার্তা সম্পাদক-এর শুভেচ্ছা বিনিময় ‘সোনার বাংলা সমাজকল্যাণ সংস্থা’র উপদেষ্টা পরিষদ গঠন কিছু কিছু মিডিয়া আমার নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে; ব্যারিস্টার সুমন তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে পুনাকের বার্ষিক বনভোজন উদযাপন জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৫৪ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

পবিত্র মাহে রমজান ও বাংলা নববর্ষে দেশবাসীকে বিএমএসএস নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা।।

Coder Boss / ১৯৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১

সেলিম মাহবুব,ছাতকঃ
দেশবাসীকে পবিত্র মাহে রমজান ও নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএমএসএস নেতৃবৃন্দ। মাহে রমজান এবং বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি (বিএমএসএস) -এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান খন্দকার আছিফুর রহমান এবং মহাসচিব মো: সুমন সরদার ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মাহবুব আলম সেলিম সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। আজ বুধবার ১৪ এপ্রিল এক বিবৃতিতে এই শুভেচ্ছা জানানো হয়।
বিবৃতিতে- ‘আজ আবাহনের দিন। এসো হে বৈশাখ, এসো এসো/মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা/অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা—কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী এই গান গেয়ে আজ আমরা আবাহন করব নতুন বছরকে।
একই সঙ্গে শুরু হয়েছে মুসলমানদের পবিত্র সিয়াম সাধনার মাস মাহে রমজান। সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে পবিত্র মাহে রমজানের মোবারকবাদ জানাই।’
পয়লা বৈশাখে বর্ষবরণ বাঙালির সর্বজনীন উৎসব। ‘আবহমানকাল ধরে বাংলার গ্রাম-গঞ্জে, আনাচে-কানাচে এই উৎসব হয়ে আসছে। গ্রামীণ মেলা, হালখাতা, বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার আয়োজন ছিল বর্ষবরণের মূল অনুসঙ্গ। ব্যবসায়ীরা আগের বছরের দেনা-পাওনা আদায়ের জন্য আয়োজন করতেন হালখাতা উৎসবের। গ্রামীণ পরিবারগুলো মেলা থেকে সারা বছরের জন্য প্রয়োজনীয় তৈজষপত্র কিনে রাখতেন। গৃহস্থ বাড়িতে সাধ্যমতো উন্নত মানের খাবার রান্না হতো। ১৯৬০ এর দশকের শেষভাগে ঢাকায় নাগরিক পর্যায়ে ছায়ানটের উদ্যোগে সীমিত আকারে বর্ষবরণ শুরু হয়। স্বাধীনতার পর ধীরে ধীরে এই উৎসব নাগরিক জীবনে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করে। ১৯৮০ এর দশকে পয়লা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বাঙালির অসাম্প্রদায়িক এবং গণতান্ত্রিক চেতনার বহিঃপ্রকাশ ঘটতে থাকে। কালক্রমে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান এখন শুধু আনন্দ-উল্লাসের উৎসব নয়, এটি বাঙালি সংস্কৃতির একটি শক্তিশালী ধারক-বাহক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
পয়লা বৈশাখ সঙ্কীর্ণতা, সকল ক্লেদ, পুরোনো জীর্ণতা দূর করে আমাদের নতুন উদ্যোমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়। ‘আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পয়লা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই স্বাজাত্যবোধ এবং বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয়।’
‘আজ শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের যে প্রান্তেই বাঙালি জনগোষ্ঠী বসবাস করেন, আমরা বাঙালিরা ধরে রেখেছি বৈশাখ মাসের পহেলা বৈশাখে বাঙালির ঐতিহ্য নাচ, গান, নাটক, আনন্দ উপভোগ করি ও বাঙালির সাজে সজ্জিত হয়ে আমরা বর্ষবরণকে স্বাগত জানাই। সেখানেই বাঙালির হাজার বছরের লোকসংস্কৃতির বিস্তার ঘটছে বর্ষবরণসহ নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। আর পৃথিবী জুড়ে তৈরি হচ্ছে বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে অন্য সংস্কৃতির সেতুবন্ধন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন