বিশ্ব শিক্ষক দিবস
চারণ কবি মুকলেছ উদ্দিন ইতিহাস গবেষক ও কবি ফররুখ আহমদ স্মৃতি পদক প্রাপ্ত।
তারিখ –০৫/১০/২০২৫ই
ছোট সময় বড়দের মুখে শুনেছি মা-বাবা বানায় ভুত
শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর তিনি বানায় পুত।
কথাটা যে কতটুকু সত্য গুরুত্বপূর্ণ সেটা কোন কবি, লেখকের, গবেষক , প্রবন্ধক, ইতিহাস গবেষক এর ভাসায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। তাই আমি একটি উদাহরণ দিচ্ছি,। যেমন অন্ধকারে আলো না জ্বালাইলে কিছু দেখা যায় না সেটা অন্ধকার। শুদ্ধ ভাষায় বলে আঁধার। তাই কবি বলে
আঁধার কেটে সূর্য উঠেছে
নব প্রভাতে সবি হেসেছে
তার আলো পড়েছে ধরায়
মহান স্রষ্টার সৃষ্টির গায়।
আর হেসে উঠেছে সবাই
হাসি আনন্দের সীমা নাই।
আমি মনে করি শিক্ষক জাতির মেরুদন্ড শিক্ষক মানুষ গড়ারকারিগর
সমাজ রাষ্ট্র ও একটা জগৎ
দেখ স্রষ্টার সৃষ্টির সূর্যের আলোয় হেসেছে পৃথিবী আজ
শিক্ষকের জ্ঞানের আলোয় আলোকিত জাতি সমাজ
তাই আজ যে দিয়েছে শিক্ষকের পূর্ণ মর্যাদা সে শহজাদা
আর শিক্ষককে যে কষ্ট গালি দিয়েছে সে আজ অসম্মানী গাধা ।
কাজেই স্রষ্টার সৃষ্টির সূর্যের আলো ছাড়া যেমন দুনিয়া অন্ধকার
তেমনি শিক্ষকের শিক্ষা ব্যতীত জাতি সমাজ অন্ধকার।
তাই আজ শিক্ষককে মর্যাদা দিতে কেহ করিও না হেলা
শিক্ষকের সেবায় সারা জীবন অধ্যায়নে কাটিয়ে দাও বেলা ।
তাই বলি আমি এখনো অধ্যয়ন শেষ করতে পারিনি
কবে যে পরীক্ষা শেষ হবে কবে সনদ পাব তাও জানিনি।