শিরোনাম
মৌলভীবাজারে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান আব্দুল মতিন খান কুরআনে যাদেরকে আল্লাহর ওলি বলা হয়েছে বানারীপাড়ায় ন্যাশনাল সার্ভিসের কমিটি গঠন। সুমন দেবনাথ সভাপতি, সজল চৌধুরী সম্পাদক সিলেটের জৈন্তিয়া রাজ্যের প্রাচীন পুরাকীর্তি  সংরক্ষণ ও সংস্কার করা এখন সময়ের দাবী-অধ্যাপক সজল নাগ জনপ্রতিনিধিরা কারা হবেন ইসলামের আলোকে! জৈন্তাপুর সদরে বাস-স্টেশন এলাকায় ভারতীয় পন্যের উপর রপ্তানী ট্যাক্স আদায়-কে কেন্দ্র করে দু’টি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া জৈন্তাপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জৈন্তাপুরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল , সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন আমি তোমার জম মালাকুল মউত আজরাইল ৫নং কলাতলীতে বাজার ব্যবসায়ী নির্বাচন সম্পূর্ণ হয়
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০২:৩০ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

রাষ্ট্রের অসময় ও আমাদের জনপ্রতিনিধি!

Coder Boss / ৮০২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

আহমদ হাসানঃ

প্রতিটি রাষ্ট্রে যেকোন সময় বড় দুর্যোগের সামনে পতিত হচ্ছে ভবিষ্যতে ও হবে এটা প্রাকৃতিক হোক বা মানবসৃষ্ট হোক।

সেই সময়ে আপনার আমানত দ্বারা নির্বাচিত সত্যমিথ্যা প্রতিশ্রুতিদানকারী জনপ্রতিনিধিদের আসল রুপ চেনা যায়- কেউ গর্ত থেকে আকাশচুম্বী স্বপ্ন দেখাবে, কিন্ত বের হবে না আকাশ ভেঙ্গে পরে যাবার ভয়ে। বন্যার সময় উচু বিল্ডিং আশ্রয় নিতে দেখাবে কিন্তু দেখতে আসবে না নৌকা ডুবে মরে যাবার ভয়ে। যেমন করোনাকালে বলা হয়েছে জনসমাগম এড়িয়ে চলুন সাথে সাথে সেই উপদেশ মান্য করে তারা ডুকে গেল গর্তে!! এটার মত সহজে কখনো অন্য উপদেশ মান্য করেনি কারন অন্য উপদেশে নিজের জীবন ঝুঁকিতে এমন কিছু ছিল না। তাইতো বলি কে নেয় কার খবর!!

আর কিছু জনপ্রতিনিধি আছে অপেক্ষা করে এমন দুর্যোগ আসুক সে যেন কম সময়ের মধ্যে তার নাম লেখাতে পারে কোটিপতির তালিকায়!!দেখলাম এই ছোট্র বয়সে এদেশের রাজনীতিবিদদের কত ধান্ধা!!

নিজস্ব কিছু তেলবাজ দ্বারা অল্প করলে আর লাগেনা এই তেলুর দল তা দিয়ে মাথায় তেল দিতে থাকে।
নেতা ও নাক ডাকিয়ে ঘুমাতে পারেন তারা ও পকেট গরম করে ফেললো।

কাউকে দোষারোপ করার কোন উপায় নেই সব আমাদের দুর্ভাগ্য, কর্মের ফল ও বলতে পারেন।

আমি শেষ করব লেখাটি “নন্দলাল” কবিতার শেষের পঙক্তি গুলো দিয়ে।

“নন্দ বাড়ির হ’ত না বাহির, কোথা কি ঘটে কি জানি;
চড়িত না গাড়ি, কি জানি কখন উল্টায় গাড়িখানি,
নৌকা ফি-সন ডুবিছে ভীষণ, রেলে ‘কলিশন’ হয়;
হাঁটিতে সর্প, কুক্কুর আর গাড়ি-চাপা-পড়া ভয়,
তাই শুয়ে শুয়ে, কষ্টে বাঁচিয়ে রহিল নন্দলাল
সকলে বলিল- ‘ভ্যালা রে নন্দ, বেঁচে থাক্ চিরকাল।’

লেখকঃ আহমদ হাসান
শিক্ষার্থী, সিলেট এম.সি কলেজ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন