শহীদ কাজী ষ্টাফ রিপোর্টার :
জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ এবার নতুন ধান্দা শুরু করেছে মাক্স নিয়ে করছে বাণিজ্য!রোগীর মাস্ক থাকা সত্বেও মাস্ক কিনা বাধ্য করা হচ্ছে।তিন টাকার মাস্ক ১০ টাকায় কিনতে হচ্ছে রোগীকে এতে করে ভুগছে রোগীরা! রোগীদের পরিহিত মাক্স থাকা সত্বে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে মাক্স এড করে নিচ্ছেন ৩ টাকার মাক্স ১০/২০ টাকা পর্যন্ত! এটা অনিয়ম বলে দাবি করছে রোগীরা! রোগীরা বলছে যেহেতু দেশে করোনা বিরাজ সেহেতু আমরা মাক্স নিয়ে মেডিকেলে আসছি!
তারপর ডাক্তাররা মাক্স এড করে বাড়তি টাকা নিয়ে নতুন ধান্দা শুরু করেছে! বিভিন্ন স্থান থেকে আসা রোগীরা এতে নারাজ! এই ব্যাপারে বাজিতপুর থানা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে রোগীরা!
যদি আনুমানিক প্রতিদিন ২০০০ রোগী আসে চিকিৎসা নিতে মাসিক মাস্ক বিক্রি করে আনুমানিক তা কয়েক লাখ টাকায় গিয়ে দাড়ায়।
২০০০X১০= ২০,০০০ টাকা।
২০,০০০X৩০= ৬,০০,০০০ টাকা।
৬,০০,০০০X১২= ৭২,০০,০০০ টাকা।