শিরোনাম
জনপ্রতিনিধিরা কারা হবেন ইসলামের আলোকে! জৈন্তাপুর সদরে বাস-স্টেশন এলাকায় ভারতীয় পন্যের উপর রপ্তানী ট্যাক্স আদায়-কে কেন্দ্র করে দু’টি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া জৈন্তাপুরে কাপ-পিরিচ প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জৈন্তাপুরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল , সবার দোয়া ও সহযোগিতা চাইলেন আমি তোমার জম মালাকুল মউত আজরাইল ৫নং কলাতলীতে বাজার ব্যবসায়ী নির্বাচন সম্পূর্ণ হয় জৈন্তাপুর কেন্দ্রী নতুন ব্রিজের রাস্তার উন্নয়ন কাজে নদীর তীরবর্তী জায়গা থেকে মাটি উত্তোলন করা নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা অভিযোগ  জৈন্তাপুরে প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা কামাল আহমদকে কেন ভোট দিবেন? সিলেটে ‘স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্ট’-এ উদ্যোক্তা নিয়োগ
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৬:৪৭ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

তাড়াইলের আরতি রবিদাস পেলো মানবতার ঘর

Coder Boss / ৩১৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১

আল-মামুন খান তাড়াইল(কিশোরগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ

মানবতার ঘর পেলেন তাড়াইল উপজেলার দিগদাইড় ইউনিয়নের কুবাদিয়া রবিদস পাড়ার অসহায় নারী আরতি রবিদাস। আজ শুক্রবার বিকাল ৪টায় ঘরটি উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিল্পপতি ও এবি ফ্যাশন এর চেয়ারম্যান সিআইপি সানাউল হক বাবুল ও তাড়াইল উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম।
গত কয়েক মাস পূর্বে কাল বৈশাখি ঝরে আরতি’র মাটির একমাত্র ঘরটি ভেঙে পড়ে এবং খোলা আকাশের নীচে ছোট সন্তানদের নিয়ে রাত কাটায়। পরে সাংবাদিক ও সাহিত্যিক এবং মানবাধিকার কর্মী ছাদেকুর রহমান রতন আরতি’র পাশে এসে দাঁড়ায় এবং মানবতার ঘর করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। এবি ফ্যাশনের চেয়ারম্যান সানাউল হক বাবুল, আওয়ামীলীগ নেতা মাহফুজুল হক হায়দার ও তাড়াইল যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলামের আর্থায়নে ও সামাজিক সংগঠন ‘মানবতায় আমরা’ এর সহযোগিতায় এই ঘরটি করে দেয়া হয়েছে। উক্ত সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ছাদেকুর রহমান রতন তাড়াইল উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে অসহায় দরিদ্র মানুষের কল্যাণে দীর্ঘদিন ধরে এসব সামাজিক উন্নয়ন কাজ করে যাচ্ছেন। এর পূর্বে আরও দুইটি পরিবারকে মানবতার ঘর তৈরি করে দেন। এছাড়াও ছাদেকুর রহমান রতন তাড়াইলের ভিক্ষুক, পঙ্গু ও প্রতিবন্ধীদেরকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে আসছেন। করোনা পরিস্থিতিতে অসহায়দেরকে চাল, ডাল, আটা সহ বিভিন্ন প্রকার খাদ্য সহায়তা দিয়ে আসছেন। তিনি বলেন, এসব ঘর আমার নিজের টাকায় করা সম্ভব নয়। কারণ আমার কোনো অর্থ সম্পদ সামর্থ নাই। তবে ইচ্ছে থাকলে উদ্যোক্তা হয়ে সমাজের অনেক উপকার করা যায়। ভাই-বন্ধু, আত্মীয়-স্বজনদের সহযোগিতায় এলাকার অসচ্ছল মানুষকে সাহায্য করছি এবং এসব কাজ করা আমাদের সবার সামাজিক দায়িত্ব বলে আমি মনে করি।
আরতি রবিদাস বলেন, এখন আমরা খুব খুশি আর টেনশন নাই। খাই আর না খাই শান্তিতে ঘুমাইতে পারিব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন