শিরোনাম
মালদ্বীপে পার্লামেন্ট নির্বাচনে ‘মুইজ্জু’র অভূতপূর্ব জয় গ্যাস সংকটে বন্ধ হল ফেঞ্চুগঞ্জের সারকারখানা ‘সুবর্ণা’ গণধর্ষণ ও হত্যামামলার রহস্য উদঘাটন জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আব্দুল গফফার চৌধুরী খসরু জনপ্রিয় অভিনেতা অলিউল হক রুমি’র মৃত্যু জৈন্তাপুর প্রেসক্লাবে দৈনিক সাময়িক প্রসঙ্গ’র বার্তা সম্পাদক-এর শুভেচ্ছা বিনিময় ‘সোনার বাংলা সমাজকল্যাণ সংস্থা’র উপদেষ্টা পরিষদ গঠন কিছু কিছু মিডিয়া আমার নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে; ব্যারিস্টার সুমন তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে পুনাকের বার্ষিক বনভোজন উদযাপন জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১০ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

কালভার্ট আছে নেই রাস্তা, জনদুর্ভোগ চরমে

Coder Boss / ৫৮৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৭ জুন, ২০২০

নওগাঁর রাণীননগর সদর ইউনিয়নের সিম্বা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে সিম্বা খাল। এই খালটি মূলত ঐতিহ্যবাহী রক্তদহ বিলের পানি বের হওয়ার একটি পথ। এই খাল পারাপারের জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের সুবিধার্থে একটি ছোট কালভার্ট নির্মাণ করা হলেও তৈরি করা হয়নি পার্শ্ব রাস্তা। তাই বর্তমানে লাখ টাকার এই কালভার্টটি কোন কাজেই আসছে না স্থানীয় বাসিন্দাদের। সংযোগ সড়কের অভাবে দুই গ্রামের বাসিন্দারা ও শিক্ষার্থীরা প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে পানিতে ভিজে খাল পার হচ্ছে।

গ্রামবাসিদের অভিযোগ, কালভার্টটি নির্মাণের পর তারা কিছুটা আনন্দিত হলেও কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে এই দুই পাশের সংযোগ সড়কে মাটি ভরাট না করায় চলাচল করতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তাদের দাবি জনস্বার্থে দ্রুত দুই পাশের সংযোগ রাস্তাটি নির্মাণ করা হোক। তা না হলে লাখ পানিতে ফেলে দেওয়ার সামিল হবে।

অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের অর্থায়নে এবং উপজেলা ত্রাণ শাখার বাস্তবায়নে রাণীনগর সদর ইউনিয়নের সিম্বা গ্রামে নূরুল ইসলামের বাড়ি সংলগ্ন সিম্বা খালের উপর ১২লাখ ৯৪হাজার ৬৬৬টাকা ব্যয়ে ১৪ফুট দৈর্ঘ্যর আরসিসি সেতু/পাকা কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। প্রায় এক বছর পার হলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সংযোগ রাস্তার মাটি ভরাটের কাজ রহস্য জনক কারণে শেষ না করায় চার পাশে পানি বেষ্টিত হয়ে পড়ে আছে কালভার্টটি। খালের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সিম্বাসহ পাশ্ববর্তী গ্রামের লোকজনরা ঝুঁকি নিয়ে পানিতে ভিজে পারাপার হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা পারাপার হতে গিয়ে পানিতে পড়ে বই-খাতা, জামা-কাপড় নষ্ট করছে।

সিম্বা গ্রামের বাসিন্দা সাইদুর রহমানসহ বেশ কয়েকজন জানান, কালভার্ট করছে কিন্তু পারাপারের কোন রাস্তা নির্মাণ করা হয়নি। কবে মাটি ফেলে রাস্তা করবে কে জানে? রাস্তা না হলে লাখ টাকার এই কালভার্ট গ্রামের মানুষের কোনো উপকারে আসবে না।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেহেদী হাসান জানান, বিষয়টি আমার জানা আছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের জামানতের অর্থ জমা আছে। তাই ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এই কাজ করতে বাধ্য। অচিরের সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন