শিরোনাম
জৈন্তাপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী’র স্টল পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান  রাষ্ট্র ও সমাজের কল্যাণে ইমামগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন-জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান ছাতকে সেবা ব্লাড ফাউন্ডেশন ইসলামপুর ইউপি’র উদ্যোগে ঈদ সামগ্রী বিতরণ ৮৮,০০০ টাকার জাল নোটসহ চুনারুঘাটের ‘জামাল মিয়া’ গ্রেফতার বছর ঘুরে আইলো আবার ‘বৈশাখ’ জৈন্তাপুর প্রবাসী গ্রুপ কাতার শাখার ঈদ আনন্দ ভ্রমণ বিশারকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের কমিটি গঠন আবুল কালাম আহবায়ক, ফিরোজ সদস্য সচিব ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছে জুবায়ের আহমদ মনি তালুকদার ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন যুক্তরাজ্য প্রবাসী জুবের লস্কর
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৩৫ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

বরিশালের বানারীপাড়ায় বাল্যবিয়ে, মোবাইল কোর্টে জরিমানা, কথিত কাজি মিজান দৌড়ে পলায়ন

Coder Boss / ২৬০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩ আগস্ট, ২০২০

 

বরিশাল প্রতিনিধি
বরিশালের বানারীপাড়ায় বাল্যবিয়ের ঘটনায় মোবাইল কোর্টে বর কনেকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল সাদীদ। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেনী পড়ুয়া মেয়ের বিয়ে দেয়ার সময় বানারীপাড়া থানা পুলিশ বিবাহ স্থান হতে বর ও কনেকে আটক করে।

ঘটনাটি ঘটে বানারীপাড়া থানার চাখার ইউনিয়নের বড় বৈৎসর গ্রামে। বড় বৈৎসর গ্রামের সবেদ মিয়ার নাতি, খোকন রাজ মিস্ত্রির মেয়ে চাখার ওয়াজেদিয়া মেমোরিয়াল স্কুলের ৭ম শ্রেনী পড়ুয়া বিথির সাথে জম্বদ্বীপের মুন্নার সাথে মলুহার ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ কথিত কাজি মিজানুর রহমান রেজিস্ট্রি বিয়ে করান।

৪ নং ওয়ার্ড মেম্বর মেজবা উদ্দিন সোহেল বাল্য বিয়ের ঘটনা শুনে বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল সাদীদকে অবহিত করলে তিনি ঘটনা স্থল থেকে অপ্রাপ্ত বয়স্ক মেয়ে ও বরকে এএস আই ওয়ালিউল্লাহ নেতৃত্বে আটক করে নিয়ে আসেন। ইউ এন ও মহোদয় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তাদেরকে দশ হাজার জরিমানা করেন। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বিবাহস্থল হতে কথিত কাজি মিজানুর রহমান পালিয়ে যান। চাখার ইউনিয়নের কাজি জনাব হাসান কবির অথচ এই বাল্যবিবাহটি করিয়েছেন মলুহার মাদ্রাসার বির্তর্কিত অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান।

চাখার ইউনিয়নের কাজি হাসান কবির বলেন মিজানুর রহমান কোন কাজি নয়। তার বংশে ও কোন কাজি নেই। তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অনিয়মে বিবাহ দিয়ে থাকেন। অথচ চাখার ইউনিয়নের কাজি আমি। তিনি যে বিয়ে পড়ান তা অবৈধ। তার বিয়ের বালাম কোথায় জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার বালাম আমার কাছে। তাহলে প্রশ্ন মিজানুর রহমান কাজি না হয়ে ও যে বিয়ে পড়ান সেই সরকারী বালাম কোথা হতে পান। নাকি তিনি জালিয়াতির মাধ্যমে সরকারকে ফাকি দিয়ে এই বিবাহ দিয়ে থাকেন।

মলুহার ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান বিগত দিনে ও নারী কেলেঙ্কারীতে নিজ মাদ্রাসা হতে তিন বছর সাসপেন্ড ছিলেন। এ বিষয়ে কথিত কাজি মিজানুর রহমানের ফোন নাম্বারে একাধিকভার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন