শিরোনাম
তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে পুনাকের বার্ষিক বনভোজন উদযাপন জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত জৈন্তাপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী’র স্টল পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান  রাষ্ট্র ও সমাজের কল্যাণে ইমামগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন-জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান ছাতকে সেবা ব্লাড ফাউন্ডেশন ইসলামপুর ইউপি’র উদ্যোগে ঈদ সামগ্রী বিতরণ ৮৮,০০০ টাকার জাল নোটসহ চুনারুঘাটের ‘জামাল মিয়া’ গ্রেফতার বছর ঘুরে আইলো আবার ‘বৈশাখ’ জৈন্তাপুর প্রবাসী গ্রুপ কাতার শাখার ঈদ আনন্দ ভ্রমণ বিশারকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের কমিটি গঠন আবুল কালাম আহবায়ক, ফিরোজ সদস্য সচিব
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৩ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

যেখানে আজও পৌঁছেনি মোবাইল নেটওয়ার্ক

Coder Boss / ৬০২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০

আনিসুর রহমান মাধবপুর ( হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি : হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার সুরমা চা বাগানের ২০ নম্বর এলাকা ও চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ী জাতীয় উদ্যান ও সাতছড়ী চা বাগান এলাকায় এখনো পৌঁছেনি মোবাইল নেটওয়ার্ক। দেশের সংবিধানে সকল নাগরিকদের সমান অধিকারের কথা বলা হলেও বাস্তবে এ-সব এলাকার লোকজন প্রতিটি ক্ষেত্রেই বঞ্চিত হচ্ছে বিভিন্ন অজুহাতে।এব্যাপারে সাতছড়ী জাতীয় উদ্যান এলাকার বাসিন্দা আশীষ দেববর্মা বলেন পর্যটন এলাকা হিসেবে মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা প্রয়োজন এই এলাকাটিকে। কারণ মোবাইল নেটওয়ার্ক না থাকায় অনেক পর্যটক এখানে আসতে চায় না। ব্রাহ্মণবাড়িয় থেকে সাতছড়ী জাতীয় উদ্যানে বেড়াতে আসা ব্যাবসায়ী আলমগীর কবির বলেন, এখানে ঘুরতে এসে দেখি মোবাইল নেটওয়ার্ক নেই। তাই সারাদিন থাকার পরিকল্পনা নিয়ে আসলেও দ্রুত চলে যেতে হচ্ছে। কারণ ব্যাবসার প্রয়োজনে মোবাইল নেটওয়ার্কের বাইরে থাকার সুযোগ নেই। স্থানীয়দের অভিযোগ,” মোবাইল নেটওয়ার্ক এর আওতায় আনার জন্য এখানে টাওয়ার বসানো হলে তা জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। বিশেষ করে টাওয়ারের আশপাশের এলাকার পাখির ডিম নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফলে পাখির বংশবিস্তার ব্যাহত হবে।” এমন উদ্ভট দাবি করে বনবিভাগের কর্তৃপক্ষ এখানে মোবাইল কোম্পানির টাওয়ার বসানোর অনুমতি দিচ্ছে না। সাতছড়ী গাড়টিলা এলাকার বাসিন্দা সিরিজ বলেন, সাতছড়ী জাতীয় উদ্যানের কাছে টাওয়ার বসালে যদি সমস্যা হয়, তাহলে পার্শ্ববর্তী সুরমা চা বাগানে যে কোন একটি মোবাইল কোম্পানির টাওয়ার বসানো হলেও আমাদের সমস্যার সমাধান হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাতছড়ী চা বাগানের এক শ্রমিক জানান, আমাদের এলাকায় ভারতের বিভিন্ন কোম্পানির মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় কিন্তু বাংলাদেশের মোবাইল কোম্পানির টাওয়ার না থাকায় নেটওয়ার্ক নেই। ফলে অনেকেই লুকিয়ে ভারতীয় বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানির সিম ব্যবহার করে। মোবাইল কোম্পানি গুলোর কারণে আমরা বুঝতে পারি না আমরা কি বাংলাদেশের নাগরিক নাকি ভারতীয়? স্থানীয় জনসাধারণের দাবি সুরমা চা বাগান, সাতছড়ী চা বাগান, সাতছড়ী জাতীয় উদ্যান ও মোবাইল কোম্পানির কর্তৃপক্ষ সমন্বয় করে একটি টাওয়ার বসানো হলে পর্যটন ও স্থানীয় জনসাধারণ উপকৃত হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন