শিরোনাম
বরগুনার আমতলী পশুর হাটে বিক্রেতাদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাদা নেয়ার অভিযোগ বিশ্বনবীর প্রতি হজরত সাদ ইবনে মুয়াজের ভালোবাসা ও আবেগ! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী নিজ দখলীয় জমিতে বাধা প্রদান মধুপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর দাওয়াতী সভা অনুষ্ঠিত আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া ও তার সংঘ বাঙ্গরা মিলে আখিনুর আক্তার স্বর্ণাকে প্রাণ নাসের হুমকি পূর্ব শত্রুতার জেরে দোয়ারাবাজারে কিশোরকে হত্যা, ধরাছোঁয়ার বাইরে আসামিরা ছাতকে প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ের মাঠ কর্মী কর্তৃক প্রশিক্ষণ নেয়া ২৫ নারীর সাড়ে ৫ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ অজু শেষে যে দোয়া পড়লে জান্নাতের সব দরজা খুলে যায়! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী কমেডিয়ান থেকে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর গ্যাঞ্জাম ভাই বানারীপাড়ায় মাদক কারবারি শাকিলের বাড়ি থেকে ৪ কেজি গাঁজা উদ্ধারসহ ১ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ
শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫৪ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

কোভিডে মৃত্যুহার ইনফ্লুয়েঞ্জার চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি;সিলেটে আক্রান্ত ১৮।

সত্যজিৎ দাস / ৫৭৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৮ জুলাই, ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপক বিস্তারের মধ্যে গত বছর(২০২১)-এর ২৮ জুলাই দেশে রেকর্ড ১৬ হাজার ২৩০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ২০২০ সালের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২০২১ সালের ৫ আগস্ট ও ১০ আগস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যুর খবর আসে, যা মহামারির মধ্যে এক দিনের সর্বোচ্চ সংখ্যা।

শুক্রবার(০৮ জুলাই) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ হাজার ৫৮০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৮২ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে,গত ২৪ ঘন্টায় মোট শনাক্ত ১,৬১১। এর মধ্যে ১ হাজার ১২৮ জন ঢাকা বিভাগের, ৪৬ জন ময়মনসিংহ বিভাগের, ১৭৮ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, ৭৩ জন রাজশাহী বিভাগের, ৩৬ জন রংপুর বিভাগের, ৬৮ জন খুলনা বিভাগের, ৬৪ জন বরিশাল বিভাগের, ১৮ জন সিলেট বিভাগের।

মারা গিয়েছেন ৭ জন,যার মধ্যে ৪ জন পুরুষ এবং ৩ জন নারী। এ নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত ১৯ লাখ ৮৮ হাজার ৮০১ জনের করোনা শনাক্ত হলো এবং তাদের মধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ১৯৫ জন। করোনা আক্রান্ত ৮৯০ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ১৯ লাখ ১১ হাজার ৩৬৭ জন। সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ১৪ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

বাংলাদেশের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ কোভিডের অন্তত ২ ডোজ টিকা পেয়েছেন। আবার গত ২ বছরে দেশের মানুষের একটা বড় অংশ করোনাভাইরাসে কম-বেশি সংক্রমিত হয়েছে। এই ২ কারণে আমাদের শরীরে করোনাভাইরাসের বিপরীতে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা তৈরি হয়েছে,যা আগে ছিল না। এর ফলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণে কোভিড হলেও তা আর আগের মতো মারাত্মক আকার ধারণ করছে না।

বাস্তবতা হচ্ছে,কোভিড একটি রোগ। আর এই রোগে মানুষ মারা যাচ্ছে এখনও। মৃত্যু আগের চেয়ে অনেকাংশে কমে গেলেও,কোভিডে মৃত্যু ঝুঁকি রয়ে গেছে এখনও। অনেকে ইদানীং কোভিডকে ইনফ্লুয়েঞ্জার সঙ্গে তুলনা করছেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে,কোভিডে মৃত্যুহার ইনফ্লুয়েঞ্জার চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি। বিশেষ করে যাদের বয়স ৬০ বছরের বেশি এবং যারা বহুবিধ রোগে ভুগছেন,তাদের কোভিড হলে তা জটিল আকার ধারণ করতে পারে এবং এর কারণে মৃত্যুও হতে পারে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

বিভাগের খবর দেখুন