মোঃ মাহাবুব আলম রিপোর্টার:
সাংবাদিক মো: সোহেল চৌদুরীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যামামলা প্রত্যাহার না করলে সাংবাদিক সমাজকে নিয়ে বৃহৎ আন্দলোন ঢাক দেওয়া হবে ।
আজ ৪ই নভেম্বর সকাল ১২:১০ ঘটিকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এন্ড প্রেস সোসাইটি কতৃক আয়োজিত টেকনাফে সাংবাদিক সোহেল চৌদুরীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্র মূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানবন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডি,ইউ,জে)র’ সভাপতি শহিদুল ইসলাম বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের কারণে মাদক কারবারিদের অবৈধ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে টেকনাফ কোস্ট গার্ড কর্তৃক গণমাধ্যমকর্মী মোঃ সোহেল চৌধুরীকে দেওয়া মিথ্যা মামলা অনতি বিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে, আমি ঘটনা শুনার সাথে সাখে টেকনাফ খানার ওসির সাথে ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই সোহেল আহমেদ এর সাথে কথা বলেছি, তারা শিকার করেছেন যে সাংবাদিক মো: সোহেল ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা মামলার শিকার হয়েছেন । যদি তদন্তকারী কর্মকর্তা এটি বুজতে পারে তাহলে কেন একজন সাংবাদিককে থানায় বা আদালতে দৌড়াতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই বাংলাদেশে একটি অবৈধ সরকার বিগত ১৬ বছর ক্ষমতায় ছিল। জনতা এবং ছাত্রদের আন্দলোনের মুখে পরে, সেই অবৈধ সরকার পালাতে বাধ্য হয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম হয়তো এই অবৈধ সরকার পালাবার পরে এই দেশের গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের স্বাধীনতা ফিরে আসবে, মানুষের বাক স্বাধীনতা ও অধিকার ফিরে আসবে। কিন্তু আমরা দেখতে পারছি সেই সরকার ক্ষমতা থেকে পালিয়ে গেলেও তাদের দোসররা রাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায় গাপ্টি মেরে বসে আছে। এখনো যারা দেশের বিভিন্ন স্তরে ফ্যাসিবাদী দোসররা গাপ্টি মেরে বসে আছেন, তাদেরকে সরাতে হবে। এখনো যারা সাংবাদিকদের সত্য সংবাদ প্রকাশ করায় মামলা করে তারা অবশ্যই ফ্যাসিভাদের দোসর। তাদেরকে চিন্থিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং সংবাদ কর্মীদের পরিবেশ ফিরিয়ে দিতে হবে। আমি আবারও বলতে চাই সংবাদ কমী সোহেলের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ীসহ কোস্ট গার্ডের একটি সিন্ডিকেট টেকনাফ থানায় মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন, সেটি অনতি বিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে, অন্যথায় আজকের এই মানবন্ধনের মাধ্যমে এই আন্দলোনকে আমরা আরো বড় করে প্রতিবাদ জানাবো। মাদক কারবারি যারা ষড়যন্ত্র করেছেন তাদেরকে যদি কোন প্রসাশন সাহায্য করে থাকে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। যদি গনমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত না হলে যে বিপ্লবের মাধ্যমে দেশ দ্বিতীয় বার স্বাধীন হয়েছে আবারও গন আনন্দলোনের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদদের তাড়ানোর জন্য আমরা আমাদের ভূমিকা রাখব। সাংবাদিক মো: সোহেল চৌদুরি বলেন আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা মালরা প্রত্যাহার চেয়ে একটি আবেদন কোস্ট গার্ডের প্রধানের নিকট করতে গিয়েছিলাম, কোস্ট গার্ড অফিসে আমাকে তিন ঘন্টা বসিয়ে রাখার পরেও ওই আবেদন গ্রহন করেননি। কোস্ট গার্ড হেড অফিসে সিভিলে থাকা একজন বলেন টেকনাফ বিসিজি স্টেশন কোস্ট গার্ডের লে: কমান্ডার লুৎফুল লাহিল মাজিদের বিরুদ্ধে এর আগেও অনেক অভিযোগ আসছে। আরও বক্তব্য দেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রচার সম্পাদক আবুল কালাম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক, নির্বাহী সদস্য আল আমিন, ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির নির্বাহী সদস্য মতিউর রহমান, দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিকার নিবার্হী সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ভঁূইয়া, দৈনিক জাতীয় অর্থনীতির নির্বাহী সম্পাদক আবুল বাসার মজুমদার, দৈনিক বিজয়ের নির্বাহী সম্পাদক আনোয়ারুল হক, দেশপ্রিয় পত্রিকার রিপোর্টার মাহবুব আলম এবং বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটন এন্ড প্রেস সোসাইটির চেয়ারম্যান ও দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক আনোয়ার হোসেন আকাশ।