রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৩২ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

রাজশাহীতে আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কার্যকলাপ বন্ধের দাবি

Coder Boss / ২১০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২১

 

রাজশাহী ব্যুরোঃ-

রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া থানাধীন উপশহর রাজশাহী ইন রেসিডেন্সিয়াল লিঃ আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধেপুলিশ কমিশনারের কাছে

লিখিত অভিযোগ দিয়ে তা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

স্থানীয় সচেতন মানুষ রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিকের কাছে এ লিখিত অভিযোগ দেন।
অভিযোগে জানানো হয়, যেখানে করোনা মহামারিতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন রাজশাহীবাসী। সেখানে ইন রেসিডেন্সিয়াল হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু ইউসুফ মাসুদ, নূরে ইসলাম মিলন কথিত সাংবাদিক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি (দৈনিক উপচার), আসগর আলী সাগর (স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক উপচার), ইকবাল
মাহমুদ অন্তর, হাবিব জুয়েল (ফেন্সিডিল ব্যবসায়ী ও কথিত সাংবাদিক উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন), হাবিব তারা কথিত সাংবাদিক (দৈনিক উপচার) এরা বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি নিবারণ চন্দ্র বর্মন এর ছত্রছায়ায় ওই আবাসিক
হোটেলের নামে অনৈতিক কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। এই হোটেলে যুবক-যুবতি ও কিশোর-কিশোরীদের রুম ভাড়া দিয়ে দেহ ব্যবসা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর আগেও হোটেলটির অনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে অভিযোগ উঠেছিলো এবং
পত্র-পত্রিকায় এই নিয়ে খবরও প্রকাশিত হয়েছিল। রাত ৯টার পর থেকে মধ্যরাত ৩টা পর্যন্ত কথিত সাংবাদিক নূরে ইসলাম মিলন ও জুয়েল হাবিব হোটেলে থাকা
অনৈতিক কাজে মাদক সরবরাহ করে ও বেশিরভাগ সময়ই ওই হোটেলেই অবস্থান করে বলেও অভিযোগ উঠেছে। হোটেলের একটি মাইক্রোবাস আছে যা সময় অসময়ে মাদক সরবরাহ করার কাজে ব্যবহৃত করা হয়। হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু ইউসুফ মাসুদ, কথিত সাংবাদিক নূরে ইসলাম মিলন , হাবিব জুয়েল ও বোয়ালিয়া
মডেল থানার ওসি নিবারণ চন্দ্র বর্মনকে মাইক্রোবাসে হোটেলটিতে গভীর রাতে যাতায়াত করতে দেখারও অভিযোগ রয়েছে। এখানে অত্যাধুনিক কৌশলে বিভিন্ন
বয়সি মেয়েদের দিয়ে দেহ ব্যবসা চলছে বলে স্থানীয়দের আরো অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, রমজান মাসেও থেমে থাকেনি এই হোটেলের দেহ ব্যবসা।https://www.facebook.com/106442074368689/posts/426741369005423/

নূরে
ইসলাম মিলন একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ও কথিত সাংবাদিক এর সাথে বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি নিবারণ চন্দ্র বর্মন এর গভীর সম্পর্কের বিষয়টি ঘটনা থেকে প্রতীয়মান হয়। ঠিক এই সুসম্পর্কের কারণেই আদালতের
সাজাপ্রাপ্ত আসামি হয়েও প্রায় ৩ বছর নূরে ইসলাম মিলনকে গ্রেফতার করা হয় নি। পরবর্তীতে র‌্যাব তাকে আটক করে। বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি নিবারণ
চন্দ্র বর্মন এর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে কিন্তু এই পর্যন্ত
তার বিরুদ্ধে কোন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। ব্যক্তিদের
বিরুদ্ধে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা
গ্রহণ না করলে আমরা এলাকাবাসী সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলবে। +8801318962832 নাম্বার থেকে হোটেল রেসিডেন্সিয়াল এর বিষয় এ জানতে চাইলে আর,এম,পি মুখপাত্র রুহুল কুদ্দুস স্যার বলেন অভিযোগ পেয়েছি তাদের বিরুদ্ধে আইন গত ব্যাবস্তা নেওয়া হবে রুহুল কুদ্দুস স্যারের ফোনে01320061053এই নাম্বারে তাকে সাক্ষাৎ নেওয়া হয়


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  

বিভাগের খবর দেখুন