শিরোনাম
আমার কাজের প্রতি চুনারুঘাটবাসীর আস্থা আছে; ব্যারিস্টার সুমন দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার অমিত দাস শিবুর মরদেহ উদ্ধার তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে পুনাকের বার্ষিক বনভোজন উদযাপন জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত জৈন্তাপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী’র স্টল পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান  রাষ্ট্র ও সমাজের কল্যাণে ইমামগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন-জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান ছাতকে সেবা ব্লাড ফাউন্ডেশন ইসলামপুর ইউপি’র উদ্যোগে ঈদ সামগ্রী বিতরণ ৮৮,০০০ টাকার জাল নোটসহ চুনারুঘাটের ‘জামাল মিয়া’ গ্রেফতার বছর ঘুরে আইলো আবার ‘বৈশাখ’ জৈন্তাপুর প্রবাসী গ্রুপ কাতার শাখার ঈদ আনন্দ ভ্রমণ
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৪ অপরাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

লোহাগাড়ায় ১৩ ঘন্টা ব্যবধানে পিতা-পুত্রের মৃত্যু 

Coder Boss / ৫৯৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৭ জুন, ২০২০

 

জসিম উদ্দিন, লোহাগাড়াঃ চট্টগ্রাম লোহাগাড়ায় করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুবরণ করা ছেলের দাফনের কয়েক ঘন্টার ঘন্টার ব্যবধানে না ফেরার দেশে চলে গেলেন পিতা। এই হৃদয় বিদারক ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চরম্বা ইউনিয়নের মজিদের পাড়া নামক এলাকায়। মৃত ব্যক্তিরা হলেন চরম্বা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক সাদাত উল্লাহর পিতা প্রবীন শিক্ষক মাওলানা আব্দুল কাদির (৭৮) ও পুত্র মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ (৩২)। মাওলানা আব্দুল কাদির সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। মরহুমের বড় ছেলে চরম্বা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও দৈনিক ইনকিলাবের বান্দরবান জেলার স্টাফ রিপোর্টার অধ্যাপক সাদাত উল্লাহ কান্নাজড়িত কন্ঠে প্রতিবেদককে বলেন, ‘আমি তো শেষ হয়ে গেলাম। একই দিনে আমার আদরের ছোট ভাই ও বাবাকে হারালাম।আমার এমন দিন আসবে কখনো কখনো কল্পনাও করিনি। সবাই আমার ভাই ও বাবার জন্য দোয়া করবেন।’ বুধবার (১৭ জুন২০২০) ভোররাত ৩ টার দিকে করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা যান মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ। সে গত ১ সপ্তাহ ধরে তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। টাইফয়েড পরীক্ষার পর তার শরীরে টাইফয়েড পাওয়া গিয়েছিল। তাকে লোহাগাড়ার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করেন, শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসারত ডাঃ তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যালে রেফার করেন,চট্টগ্রামে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। তার দেড় বছর বয়সী এক কন্যাশিশু রয়েছে। একই দিন সকাল ১০ টায় আহসান উল্লাহকে একটি স্বেচ্ছাসেবক টিম স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিজ গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করে। অধ্যাপক সাদাত উল্লাহ আরো জানান, আমার বাবা মাওলানা আব্দুল কাদির লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত দুই দিন আগে বাবার করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা নেয়া হলেও এখনো রিপোর্ট পাওয়া যায় নি। আমার ভাইকে বাড়িতে আনার সময় বাবাকে একনজর দেখিয়ে দোয়া নিয়েছিলাম। কিন্তু, বিকাল তিনটার দিকে আমার বাবাও আমাদেরকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে যান।মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। এদিকে এমন মৃত্যুতে লোহাগাড়ায় শোকের ছায়া নেমে আসে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন