শিরোনাম
আমার কাজের প্রতি চুনারুঘাটবাসীর আস্থা আছে; ব্যারিস্টার সুমন দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার অমিত দাস শিবুর মরদেহ উদ্ধার তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে পুনাকের বার্ষিক বনভোজন উদযাপন জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত জৈন্তাপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী’র স্টল পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান  রাষ্ট্র ও সমাজের কল্যাণে ইমামগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন-জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান ছাতকে সেবা ব্লাড ফাউন্ডেশন ইসলামপুর ইউপি’র উদ্যোগে ঈদ সামগ্রী বিতরণ ৮৮,০০০ টাকার জাল নোটসহ চুনারুঘাটের ‘জামাল মিয়া’ গ্রেফতার বছর ঘুরে আইলো আবার ‘বৈশাখ’ জৈন্তাপুর প্রবাসী গ্রুপ কাতার শাখার ঈদ আনন্দ ভ্রমণ
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৩৩ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

কেশবপুরে কাঁচা মরিচ সহ সবজির দামের ঊর্ধ্বগতি

Coder Boss / ২৬৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২০

রাকিবুল হাসান সুমন, যশোর জেলা প্রতিনিধি:

যশোর কেশবপুরে কাঁচামরিচ সহ সবজির দাম হঠাৎ আকাশচুম্বী। কেশবপুরের বিভিন্ন হাট-বাজারে ঘুরে দেখা যায় কাচা মরিচের কেজি প্রায় ২শত টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মহামারি করোনাকালীন সময়ে কর্মহীন সাধারণ মানুষ। বিপর্যস্ত জনজীবন। এর মধ্যে কাঁচা মরিচের দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি সব ধরনের সবজির দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছে জনসাধারণ। কয়েক দিনের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম ডাবল সেঞ্চুরিতে পৌঁছেছে।

কাঁচা মরিচের দাম কেজিপ্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে ৫০ টাকা এবং সব ধরনের সবজির দাম তিন থেকে চার টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। চাহিদার তুলনায় পর্যাপ্ত সবজির সরবরাহ থাকলেও বৃদ্ধি পেয়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এসব সবজির দাম।

ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে ইচ্ছামাফিক দাম বৃদ্ধি করে ভোক্তাদের পকেট কাটছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। কেশবপুর বাজারে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ ২০০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, খিরই ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা, ঝিঙে ৪০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, পেঁপে ৩০ থেকে ৪০ টাকা, আলু ৩৫ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, উচ্ছে ৬০ টাকা, করোল্লা ৬০ টাকা, বরবটি ৪০ টাকা, কাকরল ৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ২৫ থেকে ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। অথচ আগে কাঁচা মরিচ ১৬০ টাকা, বেগুন ৪৫ টাকা, খিরই ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা, টমেটো ৬০ টাকা, ঝিঙে ৩৫ টাকা, পটল ২৫ থেকে ৩০ টাকা, পেঁপে ৩০ থেকে ৩২ টাকা, আলু ৩২ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, উচ্ছে ৫০ টাকা, করোল্লা ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা, কাকরল ৫০ থেকে ৫২ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ২৫ থেকে ২৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কেশবপুর বাজারে আসা এক ক্রেতা মোরসেদ আলম বলেন, করেনাকালীন সময়ে কাঁচা মরিচের পাশাপাশি সব ধরনের সবজির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। সব ধরনের সবজির দাম কেজিপ্রতি অন্তত তিন টাকা এবং কাঁচা মরিচের দাম ৫০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। দাম বৃদ্ধিতে ক্ষোভ প্রকাশ করে আর এক ক্রেতা রাসেল বলেন, করোনাকালীন সময়ে অধিকাংশ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে আর এভাবে দাম বাড়তে থাকলে না খেয়ে থাকতে হবে।

ফলে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ পড়েছে বিপাকে। দাম যাতে নিয়ন্ত্রণে আসে এজন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ক্রেতারা। বাজারে আসা ক্রেতারা আরো বলেন, সবজির বাজার বেসামাল অবস্থা। ৫/৬ দিনের মধ্যে কাঁচা মরিচের দাম কেজিপ্রতি কমপক্ষে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সাথে বৃদ্ধি পেয়েছে সব ধরনের সবজির দামও। বাজারে আসা ক্রেতা সুমন বলেন, করোনার মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম এভাবে বারবার বাড়তে থাকলে আমাদের মতো নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষদের অনাহারে দিন কাটবে ।

বাজার দর মনিটরিং যদি আরো জোরদার করা হয় তাহলে দাম নিয়ন্ত্রণে নেমে আসবে বলে মনে করেন সাধারণ ক্রেতারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন