শিরোনাম
আমার কাজের প্রতি চুনারুঘাটবাসীর আস্থা আছে; ব্যারিস্টার সুমন দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার অমিত দাস শিবুর মরদেহ উদ্ধার তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে পুনাকের বার্ষিক বনভোজন উদযাপন জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত জৈন্তাপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী’র স্টল পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান  রাষ্ট্র ও সমাজের কল্যাণে ইমামগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন-জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান ছাতকে সেবা ব্লাড ফাউন্ডেশন ইসলামপুর ইউপি’র উদ্যোগে ঈদ সামগ্রী বিতরণ ৮৮,০০০ টাকার জাল নোটসহ চুনারুঘাটের ‘জামাল মিয়া’ গ্রেফতার বছর ঘুরে আইলো আবার ‘বৈশাখ’ জৈন্তাপুর প্রবাসী গ্রুপ কাতার শাখার ঈদ আনন্দ ভ্রমণ
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

তাড়াইলে লাইসেন্স ছাড়াই বিক্রি হচ্ছে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস

Coder Boss / ৩৩৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ৭ এপ্রিল, ২০২১

আল-মামুন খান, তাড়াইল (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি:
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে বিস্ফোরক লাইসেন্স ছাড়াই যত্রতত্র বিক্রি হচ্ছে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, তাড়াইল উপজেলার বিভিন্ন মুদি দোকান, হার্ডওয়ারের দোকান, রড-সিমেন্টের দোকান, কিংবা চায়ের স্টলের পাশে অবৈধভাবে বিক্রি হচ্ছে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস এবং পেট্রোল। বিক্রেতার নেই কোনো প্রশিক্ষণ, নেই বৈধ কাগজপত্র। দিন দিন গ্যাসের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে, সরকারী নির্ধারিত মুল্য থেকে দ্বিগুন মুল্যে বিক্রি করা হচ্ছে সবখানে। প্রকাশ্যে বিক্রি করা হচ্ছে এ সব সিলিন্ডার গ্যাস ও পেট্রোল। উপজেলায় ছোট-বড় প্রায় ২০-২৫ টি বাজার রয়েছে। সবচেয়ে বড় তাড়াইল উপজেলা সদর বাজার, তালজাঙ্গা বাজার এবং পুরুড়া বাজার। এসব বাজারের ব্যস্ততম সড়কের উপর গ্যাস সিলিন্ডার গুলো সারিবদ্ধ করে রেখে তা বিক্রি করছে অনেক ব্যবসায়ী।
নীতিমালা বলছে, যেখানে ঘন বসতিপূর্ণ এলাকা সেখান থেকে ২০০ মিটার দূরে এমন পণ্য বেচা-কেনা করতে পারবে। কিন্তু নিয়মনীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে যেখানে সেখানে বিক্রি করছে এসব অনুমোদনহী এলপিজি গ্যাস।

তাড়াইল ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের লোকজন বলেছেন, এলপিজি গ্যাস ও পেট্রোল বিক্রি করতে হলে বিস্ফোরক লাইসেন্স থাকতে হবে। আমাদের জানা মতে তাড়াইলে এলপিজি গ্যাস ও পেট্রোল বিক্রির অনুমোদন সনদপ্রাপ্ত কোনো দোকান নেই। যারা বিক্রি করছে তারা অবৈধভাবে দোকান চালাচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তারেক মাহমুদ জানান, বিস্ফোরক লাইসেন্স কিংবা ফায়ার সার্ভিস কর্তৃক সনদপত্র ছাড়া যারা অবৈধভাবে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবসা করছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন