শিবলু আলমঃ সরাইল উপজেলাঃ
সরাইল উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা মর্জিনা আক্তার ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩২ লক্ষ টাকার কৃষক পর্যায়ে পূর্ণবাসন ও প্রণোদনা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেন যেখানে নিম্নমানের হাইব্রিড বীজ সার নীতিমালা অনুযায়ী বরাদ্দকৃত সারের পরিমাণ থেকে কম পরিমাণ সার একক নেতৃত্বে বিতরণ করেন,, কৃষক পর্যায়ে সরিষা বীজ উৎপাদনকারী প্রকল্পের ৩.৯১.৮৬০/টাকা বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও বিভিন্ন ইউনিয়নের কৃষককে নিজের ইচ্ছামত নিম্নমানের বীজ ও সার বিতরণ,, এবং অন্যান্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত করেন আরো কৃষক পর্যায়ে ধান বীজ উৎপাদন প্রকল্পে ১৭.১৪.৫০০/বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও চাষীদেরকে সামান্য পরিমাণের বীজ ও সার নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী বিতরণ করেন এবং অন্যান্য সুবিধা বঞ্চিত করেন,, রাজস্ব খাতে চাষী পর্যায়ে ধান, সূর্যমুখী, ভুট্টা, বাদাম,সরিষা, এর ২৩০ টি প্রদর্শনীতে নিম্নমানের উপকরণ ও ইচ্ছা অনুযায়ী সার বিতরণ করেন,, নীতিমালা অনুযায়ী চাষীদের বঞ্চিত করেন মাঠ পর্যায়ে ফসলের মাঠ দিবস একটি ব্যানারে একাধিক মাঠ দিবস এবং নিম্নমানের নাস্তা এর মাধ্যমে সম্পন্ন করেন (যার বরাদ্দ -৬০০০×১০০=৬,০০,০০০) ভর্তুকি মূল্যে কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ প্রকল্পের কার্যক্রম অবৈধ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে অযোগ্য আবেদনকারীকে অবৈধ সুযোগ প্রদানকারী কোম্পানি যন্ত্রপাতি দেওয়ার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করেন,, এবং টাকার বিনিময়ে কিছু কিছু কর্মচারীকে কর্মস্হল ফাঁকি দিয়ে উপজেলার বাহিরে অবৈধ ভাবে ছুটি কাটাতে সহযোগিতা করেন।এই বিষয়ে জানতে চাইলে মর্জিনা আক্তার বিষয়টি এরিয়েযান এবং হুমকি দিয়ে বলেন আমার স্বামী জেলা তথ্য অফিসার যা পারেন তা গিয়ে করেন।উপজেলা প্রশাসনের কাউকেই সে তোয়াক্কা করে না।