শিরোনাম
তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে পুনাকের বার্ষিক বনভোজন উদযাপন জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত জৈন্তাপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী’র স্টল পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান  রাষ্ট্র ও সমাজের কল্যাণে ইমামগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন-জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান ছাতকে সেবা ব্লাড ফাউন্ডেশন ইসলামপুর ইউপি’র উদ্যোগে ঈদ সামগ্রী বিতরণ ৮৮,০০০ টাকার জাল নোটসহ চুনারুঘাটের ‘জামাল মিয়া’ গ্রেফতার বছর ঘুরে আইলো আবার ‘বৈশাখ’ জৈন্তাপুর প্রবাসী গ্রুপ কাতার শাখার ঈদ আনন্দ ভ্রমণ বিশারকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের কমিটি গঠন আবুল কালাম আহবায়ক, ফিরোজ সদস্য সচিব
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন
Notice :
Wellcome to our website...

ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ক্ষতিগ্রস্থ খালিয়া এইচ এম এম মহিলা দাখিল মাদ্রাসা।

Coder Boss / ৪৯৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৪ জুন, ২০২০

 

মোঃ রাকিবুল হাসান সুমন, যশোর জেলা প্রতিনিধিঃ

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের তান্ডবে ব্যাপক ভাবে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে মণিরামপুর উপজেলার খালিয়া এইচ এম এম মহিলা দাখিল মাদ্রাসার আধাপাকা বিল্ডিং ও মাদ্রাসার টিনসেটের ছাউনি থাকায় ।

ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের প্রবল বাতাসে মাদ্রাসার চালের টিন লন্ডভন্ড হয়ে উড়ে যাওয়াসহ ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেছে পিলার ও দেওয়ালের কিছু অংশ । এতে মাদ্রাসার ওই ভবনে শিক্ষার্থীদের পাঠদানে অসম্ভব বলে জানান মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।

জানা যায়, ৯ নং ঝাঁপা ইউনিয়নে খালিয়া গ্রামে মাদ্রাসাটি ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে (৩০০) এর বেশি অধিক শিক্ষার্থী নিয়ে সুনামের সাথে ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষা দিয়ে আসছেন ১৪ জন শিক্ষক ও কর্মচারী।

উলেখ্য গত ২৩ মে রাতে ঘূর্ণিঝড় সাইক্লোন আম্ফানের তান্ডবে মাদ্রাসার টিনসেটের ভবনে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। এতে শ্রেণি কক্ষসহ মাদ্রাসার ভবন ও টিনের চাল লন্ডভন্ড হয়ে যায়। এমত অবস্থায় প্রতিষ্ঠানটি খোলার পর কোমলমতী ছাত্রীদের পাঠদানে করানো অসম্ভব বলে জানিয়েছেন মাদ্রাসার সুপার আঃ রশিদ ।

স্থানীয়রা প্রতিনিধিকে জানান, প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে মাদ্রাসাটির অবস্থা এখন খুব খারাপ ৷ যে কয়টি শ্রেণি কক্ষ ছিল সব কয়টি ছাত্রীদের পাঠদানের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ঝড়ে কিছু টিন উড়ে যায় এবং কিছু মাটিতে পড়ে আছে যা পুনরায় ব্যাবহারের অনুপোযোগী।

বিধ্বস্থ হওয়া টিনসেটের ভবনটি পুনরায় মেরামত করতে ব্যাপক অর্থের প্রয়োজন।দ্রুত মেরামত না করতে পারলে মাদ্রাসা খুললে ছাত্রীদের খোলা আকাশের নীচে পাঠদান করতে হবে। ভবনটি সংস্করণ করতে সকরকারি সাহায্য পেতে মাদ্রাসার সুপার আঃ রশিদ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর আবেদন করেছেন।

এলাকার কয়েকজন অভিভাবক জানান, ঝড়ে মাদ্রাসাটির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সংস্কার কাজের জন্য মোটা অংকের টাকা প্রয়োজন। এজন্য সরকারিভাবে দ্রুত অর্থ বরাদ্দ পেলে ভবনটি নতুন করে সংস্কর করলে শিক্ষার্থীদের পাটদানে কোন প্রকার সমস্যা হবে না ৷


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

Registration Form

[user_registration_form id=”154″]

পুরাতন সংবাদ দেখুন

বিভাগের খবর দেখুন