চুনারুঘাটে জমে উঠেছে ঈদের বেচাকেনা
হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি ॥ ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, বছর ঘুরে এসেছে খুশির ঈদ, মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা,, ঈদুল ফিতরের আড়াই মাস পরে অনুষ্ঠিত হয় ঈদুল আযহা।
আর মাত্র কয়েকদিন পরেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঈদুল আযহা,, ঈদুল আযহা উদযাপনে চুনারুঘাটে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটার ধুম। ঈদে ছোট বাচ্চাদের আনন্দ টা থাকে বেশি। পাশাপাশি বড়রাও ছোট বাচ্চাদের সাথে আনন্দ উপভোগ করে থাকে। “এ আনন্দ টা থাকে সপ্তাহ খানেক,, ঘুরাফেরা, খানাপিনা আর আনন্দ উল্লাসে মধ্য দিয়ে চলে যায় ঈদের আনন্দ। “সারাদেশে যখন করোনা মহামারির প্রকোপ” তবুও থেমে নেই ঈদ আনন্দ” আর মাত্র কয়েকদিন পরেই খুশির ঈদ! তাই তো উপজেলার বিপনী বিতান গুলিতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটার ধুম।
পাশাপাশি মুদি দোকান গুলিতেও ভীড় করেছেন ক্রেতারা। চুনারুঘাট পৌর শহরের বেশকয়েকটি বিপনী বিতান গুলিতে ঘুরে দেখা যায়, ক্রেতারা উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে এসে ঈদের আনন্দ উপভোগ করার জন্য কাপড় ক্রয় করছেন।
চাহিদা বেশি ছোট বাচ্চাদের কাপড়। নিরঞ্জন সিটির শ্রুতি ফ্যাশনে কাপড় ক্রয় করতে আসা সীতারা খাতুন, শিরিন বেগম বলেন, আর কয়েকদিন পরেই ঈদ,, এবার ঈদ আনন্দ কেমন হবে তা বলতে পারি না। তবুও চেষ্টা করি ঈদ আনন্দ উপভোগ করার।
ছোট বাচ্চারাই বশি আনন্দ উপভোগ করে,, তাদের বায়না নতুন কাপড় চাই, চাই, কি আর করা! নতুন কাপড় কিনে দিলাম। শ্রুতি ফ্যাশন এর প্রোপ্রাইটর পরেন্দ্র দাশ সুমন জানান, অন্য বছরের তুলনায় এবার ঈদে তেমন বেচা-কেনা নেই। এবারের চাহিদা শুধু ছোট বাচ্চাদের কাপড়। মুদি দোকান সুভাষ চন্দ্র পাল স্টোর এর স্বত্বাধিকারী সুভাষ পাল বলেন, সেমাই, বাদাম, কিচমিচ, দুধ ও মাংসের মসলা বেচাকেনা হচ্ছে বেশি।